রাজশাহীতে সাংবাদিকদের উপর হামলায়, অসুস্থ রেজাউল সুস্থতার পথে।

নিজস্ব প্রতিনিধি : সাংবাদিক রেজাউলের বাঁ চোখের আঘাত এবং ডাঁন দিকের মাযার উপর আঘাত গুরুতর বলে জানিয়েছে ডাক্তার।

সাংবাদিক রেজাউলের সাথে কথা বললে তিনি বলেন আমি মোটামুটি সুস্থ, তবে বাঁ চোখের সমস্যাটা ভোগাচ্ছে। মামলা করবেন কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন আগে একবার রুবেল হুমকি দিয়েছিল সেই সময় বোয়ালিয়া থানায় জিডি করা ছিল তা এখনো বহাল আছে। তিনি আরো বলেন আমি সুস্থ হলে চন্দ্রিমা থানার ওসি ও কথিত সোর্স রুবেল এর বিরুদ্ধে মামলা করবো, প্রয়োজনে মানববন্ধন করা হবে।

তবে এই ঘটনায় এখন পযন্ত কোন মামলা হয়নি বলে জানিয়েছেন চন্দ্রিমা থানার ওসি হুমায়ুন।

এখানে উল্লেখ্য যে,রাজশাহী নগরীর আসাম কলোনী বৌ বাজার সংলগ্ন চোরের সরদার জাকিরের বাড়ির সামনে গত ২০ জুন রোজ বুধবার রাত ১১ টার দিকে সাংবাদিক রেজাউল কে মারধর করেন ঐ এলাকার চিহ্নিত সন্ত্রাসীরা, পুলিশ বলছে সাধারন স্থায়ীরা। জানা যায় গতকাল রাতে আসাম কলোনী থেকে অজ্ঞত ফোন কলে পরিচিত একজন বলছে বাঁচান বাচান। এমন্তবস্থায় সাংবাদিক রেজাউল সহ আরো চার জন সাংবাদিক আসাম কলোনীতে যায়, সেখানে উপস্থিত এস আই আমিনুল এস আই রেজাউল পারভেজের সাথে কথা বলার এক পর্যায়ে কথিত পুলিশের সোর্স রুবেল আসাম কলোনী বো বাজার এলাকার চিহ্নিত সন্ত্রাসী ইয়াবা ব্যবসায়ী ধলু, চোর জাকির পুলিশের উপস্থিতিতে এলোপাথারি মারধর করতে শুরু করে সাংবাদিক রেজাউলকে। ঘটনার শুরুতে অবস্থা বেগতিক দেখে রেজাউল কে ফেলে ঘটনা স্থল থেকে পুলিশ চলে যায় অপর সাংবাদিকদের কেউ চলে যেতে বলে পুলিশ। উপায়ন্তু না পেয়ে সাথি সাংবাদিকরা আর এম পির মিডিয়া মুখ্য পাত্র সিনিয়ার সহকারী পুলিশ কমিশনার ইফতে খায়ের আলম কে ফোন দিলে চন্দ্রিমা থানার ওসি কাল ক্ষেপন করে যখন সাংবাদিক রেজাউল কে ১ ঘন্টা নির্যাতন করা শেষে কথিত পুলিশের দালাল রুবেল ওসি কে ফোন দিয়ে রেজাউলের সেন্সলেস দেহ নিতে যায় ওসি। পরে সেন্স না ফেরাতে পেরে হাসপাতালে পাঠিয়ে দেয় ওসি।

অপরদিকে সাংবাদিক রেজাউল এর পরিবারের পক্ষ থেকে এখনো কোন মামলা করেনি বলে নিশ্চিত করেছে সাংবাদিক রেজাউলের স্ত্রী।

Next Post

বেতন ভাতা দাবিতে পাওয়ায় রাজশাহীতে আরবান প্রাইমারী হেলথ কর্মীরা।

সোম জুন ২৫ , ২০১৮
নিজস্ব প্রতিবেদক: বেতন ভাতার দাবিতে আরবান প্রাইমারী হেলথ কেয়ারের কর্মীদের বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ সোমবার সকাল সাড়ে ১১টার দিকে রাজশাহী নগরীর টিকাপাড়া হেলথ কেয়ারের কেন্দ্রে এ বিক্ষোভ করে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। এর ফলে বন্ধ করে দেয়া হয় চিকিৎসা সেবা। ফলে দুর্ভোগে পরে চিকিৎসা নিতে আসা রোগি ও তাদের স্বজনরা। কর্মচারীদের পক্ষ থেকে […]

এই রকম আরও খবর

Chief Editor

Johny Watshon

Lorem ipsum dolor sit amet, consectetur adipiscing elit, sed do eiusmod tempor incididunt ut labore et dolore magna aliqua. Ut enim ad minim veniam, quis nostrud exercitation ullamco laboris nisi ut aliquip ex ea commodo consequat. Duis aute irure dolor in reprehenderit in voluptate velit esse cillum dolore eu fugiat nulla pariatur

Quick Links