নিজস্ব প্রতিনিধিঃ রাজশাহীতে মাদকের টাকা সংগ্রহ করতে সম্মানি ব্যক্তিদের ব্লাক মেইলিং করার অভিযোগ উঠেছে কথিত সাংবাদিক হাসানুজ্জামানের বিরুদ্ধে। সরকারী দপ্তর গুলোতে তথ্য অধিকার আইনে আবেদন করে তথ্য নিয়ে ভুয়া সংবাদ পরিবেশন করে প্রতারণা করছে বলে অভিযোগ করছেন সরকারি দপ্তরের কয়েকজন কর্মকর্তা । রাজশাহী সড়ক ও জনপদ, রেলওয়ে, গণপূর্ত , ভুমি রেজিস্ট্রার অফিস, পানি উন্নয়ন বোর্ড, বিআরটিএ, রাসিকসহ সরকারী বেসরকারী দপ্তরে তথ্য চেয়ে ভয় দেখিয়ে অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছে এই চক্রটি। মুলত ফেন্সিডিল খাওয়ার অর্থ সংগ্রহ করতেই এই কাজগুলো করছেন তিনি। সংবাদে বস্তুনিষ্ঠ কোন সঠিক তথ্য না দিয়ে ভুয়া ভিত্তিহীন তথ্যে সংবাদ পরিবেশন করায় তার কাজ।(ফেন্সিডিল সেবনের ভিডিও সংগৃহীত)
জানা যায়, বাগমারা এলাকায় তাকে হিরোইন খোর হিসাবে সবাই চিনে। রাজশাহী নগরীতে এসে জড়িয়ে যায় মাদক সেবনে। টাকা সংগ্রহের হাতিয়ার হিসাবে একটি পত্রিকার নাম ব্যবহার পূর্বক তথ্য অধিকার আইনকে হাতিয়ার করে তথ্য চেয়ে ভয় দেখানোই যার কাজ।
এমন অভিযোগ করেছেন, সরকারী দপ্তরে কয়েকজন উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তা। মুল ঘটনাকে অন্যভাবে লিখে ভয় দেখিয়ে অর্থ দাবি করেন তিনি।
সম্প্রতি কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের তথ্য চেয়ে আবেদন করে তা আবার তুলে নেয় টাকার বিনিময়ে। আবার কয়েকদিন পরে সেখানে তথ্য চায় সে।
যখন মাদকে নেশা উঠে তখন হিতাহিত জ্ঞান হারিয়ে ফেলে সে। (তার প্রকাশিত সংবাদের কিছু নমুনা সংগৃহীত) প্রকাশিত সংবাদগুলো মুল ধারার বা বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতা পরিপন্থি।
এদিকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান কর্মরত অফিসারদের বিরুদ্ধে স্ট্যাটাস দিয়ে অর্থ নিয়ে তা তুলে ফেলার অভিযোগ এক ঠিকাদারের।
নাম প্রকাশে অনেচ্ছুক একজন প্রকৌশলী জানায়, আমি তার বিরুদ্ধে একটি জিডি করে রেখেছি।
এদিকে সংবাদ প্রকাশের নামে পবা উপজেলা রেজিস্ট্রার অফিসে ভুয়া ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ করে সে।
এ বিষয়ে কথা বলতে তাকে ফোন দিলে সে ফোন রিসিভ করেনি। চলবে