ওজিল মুসলমান হওয়ায় ক্ষেপেছেন লোথার ম্যাথিউজ।

আভা ডেস্ক: বিশ্বকাপ যুদ্ধে প্রথমেই পরাজয়ের গ্লানিতে ডুবেছে গতবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা। হারতে হয়েছে বিশ্বকাপে তেমন একটা সাফল্য না দেখা মেক্সিকোর কাছে।

মেক্সিকোর জালে কোনো বল না জড়াতে পারায় হতাশায় ডুবেছে জার্মান সমর্থকগণ। এ হারকে বড় একটি ধাক্কা বলে বিবেচনা করছেন দেশটির বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক লোথার ম্যাথিউজ।

আর এ হারের জন্য দলের অ্যাটাকিং মিডফিল্ডার মেসুত ওজিলকেই দায়ী করছেন তিনি।

বিশ্বকাপের পর ওজিলকে আন্তর্জাতিক ফুটবল থেকে অবসর নেওয়ার পরামর্শও দিয়েছেন জীবন্ত এ কিংবদন্তি।

ওজিলের ওপর ফ্রি-কিক স্টাইলে ম্যাথিউজের আক্রমণটা ঠিক এইভাবে, জাতীয় সঙ্গীতের সঙ্গে ও গলা পর্যন্ত মেলায় না। তবে তাতে আমার কোনও সমস্যা নেই। এটা প্রত্যেক ফুটবলারের নিজস্ব ব্যাপার। তা সে জার্মান, তুর্কি, আফ্রিকার যে কোনও দেশ, যেখান থেকেই আসুক না কেন! কিন্তু মস্কোয় জাতীয় সঙ্গীতের পর যা দেখলাম, তা আমাকে রাগিয়ে দিল। জার্মানির দশ জন ফুটবলার দর্শকদের উদ্দেশ্যে হাত নাড়লেও ওজিলকে তা করতে দেখলাম না।’

ম্যাচে ওজিলের পারফরমেন্স নিয়ে ম্যাথিউজ বলেছেন, ওর শরীরী ভাষা আমাকে সবচেয়ে হতাশ করেছে। আগাগোড়া নেতিবাচক ছিল ও। মনে হচ্ছিল, খেলার আনন্দ ছাড়াই মাঠে রয়েছে। আমার তো প্রায়ই মনে হয় জার্মানির জার্সিতে একেবারেই স্বচ্ছন্দ নয় ও। ও যেন খেলতেই চাইছে না। ওর খেলায় কোনও হৃদয় ছিল না। ছিল না কোনও আনন্দ, কোনও প্যাশন। আমার তো মনে হয় বিশ্বকাপের পরই ও অবসর জানাবে আন্তর্জাতিক ফুটবলকে।

তিনি আরো বলেন, জার্মানির প্রতি ওর দায়বদ্ধতা থাকা দরকার। যা এরদোগান ইস্যুর পর ওর উপলব্ধি করা উচিত।’

উল্লেখ্য মাসখানেক আগে তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোগানের সঙ্গে ওজিল ছবি তোলায় জার্মান ফুটবল সংস্থাসহ সেদেশে ব্যাপক সমালোচিত হয়েছিলেন তিনি। কারণ ওজিলের সঙ্গে জন্মসূত্রে সম্পর্ক রয়েছে তুরস্কের।

অনলাইন

Next Post

মেক্সিকো কে সমর্থন করায় তোপের মুখে,ডোনোভান।

বুধ জুন ২০ , ২০১৮
আভা ডেস্ক: যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বকাপে না থাকায় মেক্সিকোকে সমর্থনের পক্ষে মত দিয়েছেন অনেকেই। প্রতিবেশী মেক্সিকোকে সমর্থন দিয়ে তোপের মুখে পড়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের ফুটবলার ল্যান্ডন ডোনোভান। বিশ্বকাপে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সাবেক মার্কিন অধিনায়ক প্রতিবেশী দেশের প্রতি সমর্থন দেন। ‘আমার অন্য দল মেক্সিকো’ এমন কথার সঙ্গে মেক্সিকান স্কার্ফ হাতে টুইটারে একটি ছবি দেন ডোনোভান। সেখানে […]

Chief Editor

Johny Watshon

Lorem ipsum dolor sit amet, consectetur adipiscing elit, sed do eiusmod tempor incididunt ut labore et dolore magna aliqua. Ut enim ad minim veniam, quis nostrud exercitation ullamco laboris nisi ut aliquip ex ea commodo consequat. Duis aute irure dolor in reprehenderit in voluptate velit esse cillum dolore eu fugiat nulla pariatur

Quick Links