ইলিয়াস কাঞ্চন বিদেশ থেকে যে টাকা নিয়েছে তার প্রমাণ নিজের কাছে রেখে দিয়েছে শাজাহান খান ।

আভা ডেস্কঃ বাংলাদেশের চিত্রনায়ক ও নিরাপদ সড়ক চাই আন্দোলনের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ইলিয়াস কাঞ্চনের বিরুদ্ধে বিদেশ থেকে টাকা নেওয়ার প্রমাণ নিজের কাছে আছে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য শাজাহান খান।

আজ শনিবার রংপুর কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনালে সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন রংপুরের বিভাগীয় কমিটির উদ্যোগে আলোচনা সভায় তিনি একথা বলেন।

সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের কার্যকরী এই সভাপতি বলেন, ‘ইলিয়াস কাঞ্চন সম্পর্কে আমি যা বলেছি, তার সবগুলোর প্রমাণ না থাকলেও অনেক প্রমাণ আছে আমার কাছে।’

তিনি বলেন, ‘ইলিয়াস কাঞ্চন যে বিদেশিদের কাছে টাকা নিয়েছেন, তার প্রমাণ আমার কাছে। তাই আমার বিরুদ্ধে করা মানহানী মামলা আইনগতভাবে মোকাবিলা করব।’

শাজাহান খান বলেন, ‘ইলিয়াস কাঞ্চন ভালো ভালো কথা বলেন। কিন্তু তার কথাগুলো একপাক্ষিক, শ্রমিকদের বিরুদ্ধে যায়। তিনি একবার বলেছেন, সড়কে শৃংখলা ফেরাতে যাত্রী-চালক আর পথচারীদের পাঁচটি করে বেত্রাঘাত করতে হবে। সভ্য যুগে এ ধরনের বর্বর আইনের কথা তিনি কীভাবে বলেন?’

এর আগে ইলিয়াস কাঞ্চনের বিরুদ্ধে বিদেশ থেকে টাকা নেওয়ার অভিযোগ করেছিলেন শাজাহান খান। তিনি বলেন, ‘ইলিয়াস কাঞ্চন কোথা থেকে কত টাকা পান, কী উদ্দেশ্যে পান, সেখান থেকে কত টাকা নিজে নেন, পুত্রের নামে নেন, পুত্রবধূর নামে নেন সেই হিসাবটা আমি জনসম্মুখে তুলে ধরবো।’

এরপর শাজাহান খানের ওই বক্তব্য মিথ্যা বানোয়াট উল্লেখ করে গত ১১ ডিসেম্বর সংবাদ সম্মেলন করে ইলিয়াস কাঞ্চন ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বক্তব্যের সমর্থনে প্রমাণ উপস্থাপন করতে বলেন। তা না হলে ক্ষমা চেয়ে বক্তব্য প্রত্যাহার করতে বলেন শাজাহান খানকে।

কিন্তু শাজাহান খান তার বক্তব্যের পক্ষে কোনো প্রমাণ হাজির করতে না পারায় তার বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার মানহানি মামলা করেন ইলিয়াস কাঞ্চন।

Next Post

এই নুর তোর দিন শেষ, তোকে ১১ তারিখের মধ্যে মেরে ফেলবো ।

রবি মার্চ ১ , ২০২০
আভা ডেস্কঃ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) ভিপি নুরুল হক নুরকে প্রাণনাশের হুমকি ও তার এক অনুসারীকে মারধর কারার অভিযোগ উঠেছে ছাত্রলীগের এক কর্মীর বিরুদ্ধে। রোববার বিকালে ডাকসু ক্যাফেটেরিয়ার সামনে এ ঘটনা ঘটে। ছাত্রলীগের ওই কর্মীর নাম আদনান আহমেদ নাবিল। তিনি রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের ৩য় বর্ষের ও সলিমুল্লাহ মুসলিম হলের […]

এই রকম আরও খবর

Chief Editor

Johny Watshon

Lorem ipsum dolor sit amet, consectetur adipiscing elit, sed do eiusmod tempor incididunt ut labore et dolore magna aliqua. Ut enim ad minim veniam, quis nostrud exercitation ullamco laboris nisi ut aliquip ex ea commodo consequat. Duis aute irure dolor in reprehenderit in voluptate velit esse cillum dolore eu fugiat nulla pariatur

Quick Links