নিজস্ব প্রতিনিধিঃ যাত্রীদের রেলসেবা নিশ্চিত করারা জন্য যা,যা করা দরকার তাই করছেন পশ্চিম রেলের সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা।
এছাড়া যাত্রী নিরাপত্তা,ট্রেন দূর্ঘটনা রোধ,রেল লাইন ও রেল ব্রীজ ও কালভাট সংস্কার, নতুন রেল লাইন নির্মান,ডবল লাইন স্থাপনে রাত দিন পরিশ্রম করে যাচ্ছেন তারা।
আজ ২৩ জুলাই মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১১ টায়, রাজশাহী রেল স্টেশনের ভিভিআইপি বিশ্রামাগারে জাতীয় পাবলিক সার্ভিস দিবস উদযাপন উপলক্ষে বাংলাদেশ রেলওয়ে পশ্চিমাঞ্চল কতৃক আয়োজিত সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় পশ্চিম রেলের মহাব্যবস্থাপক খোন্দকার শহীদুল ইসলাম সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে কথাগুলো বলেন।
তিনি আরো জানান,ঈদের আগে ট্রেনের শিডিউল পুরোপুরি ঠিক হওয়া সম্ভব নয়, কারন পশ্চিম জোনে ,রেলপথের সর্বোচ্চ সক্ষমতা অনুযায়ী প্রতিদিন ২২টি ট্রেন চলতে পারে।সেখানে চলাচল করে ৫০টি ট্রেন। এমন বাস্তবতায় শিডিউল হেরফের হচ্ছে।
তব,,এই সমস্যার সমাধানে নতুন রেলপথ নির্মানের কাজ হাতে নেয়া হয়েছে। কর্মকর্তারা রাতদিন কাজ করে যাচ্ছে।
সম্প্রতি রাজশাহীতে তেলবাহী ট্রেনের ৮টি ওয়াগন লাইনচ্যুতের ঘটনায় তদন্ত শেষ হয়েছে বলেও জানান খন্দকার শহীদুল ইসলাম। তিনি বলেন, তদন্ত প্রতিবেদন মন্ত্রনালয়ে পাঠানো হয়েছে।স্লিপারের ক্লিপ ঢিলা থাকায় এ দুর্ঘটনার মুখ্য কারন।
এ ছাড়া বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ রেল লাইন অগ্রাধিকার ভিতিতে কাজ করে, ট্রেন চলাচল অব্যহত রাখার চেষ্টা চলছে ।
এসময় রেলের উর্দ্ধতন কর্মকর্তাদের মধ্যে,সিএসটি,সিসিএম,সিওএস,অতিঃ প্রকৌশলি(ট্রাক) ও (ব্রীজ),ডিএমও,সিএম ই,ডিইই,সহকারী ডিইই,সহ পশ্চিম রেলের সকল কর্মকর্তাগন উপস্থিত ছিলেন।