চলতি বছরের মধ্যে রাজশাহীর দৃশ্যমান পরিবর্তন হবে, মেয়র লিটন ।

নিজস্ব প্রতিনিধিঃ রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের মেয়র এ.এইচ.এম খায়রুজ্জামান লিটন বলেছেন, রাজশাহীর সার্বিক উন্নয়নে দুই হাজার ৯৩১ কোটি টাকার একটি প্রকল্প মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক একনেকে অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে। এই প্রকল্পটি পাশ হলে নগরীর ব্যাপক উন্নয়ন হবে। এছাড়া এই বছরের মধ্যে রাজশাহীর দৃশ্যমান পরিবর্তন হবে।

বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজশাহী কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের (টিটিসি) ২০২০ সালের নবাগত শিক্ষার্থী বরণ ও এসএসসি (ভোক) পরীক্ষার্থীদের বিদায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন মেয়র। টিটিসি মাঠে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশের প্রায় ৭০ লাখ মানুষ বিভিন্ন দেশে কর্মরত আছেন। দেশের বাইরে থেকে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিটেন্স আমাদের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে। সরকার দক্ষ জনশক্তি গড়তে প্রশিক্ষণের নানা ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। দক্ষ দিয়ে বিদেশ গেলে অদক্ষ কর্মীর চেয়ে দুই থেকে তিনগুন বেশি বেতন পাওয়া যায়। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের জনশক্তিকে সম্পদে পরিণত করতে চান। সে লক্ষ্যে কাজ করছে সরকার।

বর্তমান সরকারের পাশে থাকার আহ্বান জানিয়ে অনুষ্ঠানে মেয়র আরো বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার ধারাবাহিকভাবে ক্ষমতায় আছে বলেই দেশের উন্নয়ন হচ্ছে। আমরা নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু করছি, মানুষের মাথাপিছু আয় বেড়েছে, দেশের বাজেটের আকার বেড়েছে, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বৃদ্ধি পেয়েছে। সরকার ১০টি মেগা প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। নারীরাও সর্বক্ষেত্রে এগিয়ে যাচ্ছেন। দেশের উন্নয়নের স্বার্থে আগামীতেও এই সরকারের পাশে থাকতে হবে, সরকারকে সময় দিতে হবে।

রাজশাহী কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের অধ্যক্ষ প্রকৌ. মোঃ আবদুর রহিমের সভাপতিত্বে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন রাজশাহীর জেলা প্রশাসক মোঃ হামিদুল হক, রাজশাহীর পুলিশ সুপার, মোঃ শহিদুল্লাহ, বিপিএম, পিপিএম, রাজশাহীর শাহ্ মখদুম জোন এর উপ-পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ তারিকুল ইসলাম, রাজশাহী নিউজ ২৪ এর চেয়ারম্যান ডাঃ মোঃ আব্দুল খালেক বিশ্বাস, কোইকার প্রজেক্ট ম্যানেজার কিম ইয়ং উক, রাজশাহী টিটিসির উপাধ্যক্ষ আক্তারা শাহিন।

উপস্থাপনায় ছিলেন মোঃ শাহীন আখতার ও রেজাউল করিম।

Next Post

রান্নাঘরের খাদ্যপণ্যে চেতনানাশক মিশিয়ে অজ্ঞান করে ডাকাতি।

শুক্র জানু. ৩১ , ২০২০
ফেনী প্রতিনিধিঃ তাদের ডাকাতির ধরনটা ছিল ভিন্ন। তাদের মধ্যে একজন সিএনজি চালিত অটোরিকশা ও অন্যজন ব্যাটারিচালিত টমটম চালিয়ে ফেনীর বিভিন্ন এলাকায় ডাকাতির করার স্থান খুঁজে বের করত। এরপর ডাকাত সর্দার তার লোকজন নিয়ে চিহ্নিত ঘরের রান্নাঘরে সুকৌশলে ঢুকে লবণ, পানি, মরিচ বা হলুদের গুড়া বা চিনির মধ্যে মেশাত চেতনানাশক ঔষধ। […]

Chief Editor

Johny Watshon

Lorem ipsum dolor sit amet, consectetur adipiscing elit, sed do eiusmod tempor incididunt ut labore et dolore magna aliqua. Ut enim ad minim veniam, quis nostrud exercitation ullamco laboris nisi ut aliquip ex ea commodo consequat. Duis aute irure dolor in reprehenderit in voluptate velit esse cillum dolore eu fugiat nulla pariatur

Quick Links