নিজস্ব প্রতিনিধিঃ আসন্ন ঈদুল ফিতর উপলক্ষে জমেনি কেনা-কাটা। ব্যবসায়ীরা বলছেন, ১৫ রমজানের পরে জমে উঠবে কেনা-কাটা। এছাড়া বেতন বোনাসের পরে অনেকেই করবেন ঈদের কেনা-কাটা।
নগরীর সাহেববাজারের কাপড় ও স্যান্ডেল ব্যবসায়ীরা জানায়, ঢাকা থেকে এখনো ঈদের জিনিসপত্রগুলো আসেনি। ব্যবসায়ীরা কেউ কেউ কিনতে গেছেন। এছাড়া কয়েক দিনের মধ্যে ঢাকায় কেনা ঈদের জিনসপত্র রাজশাহীর দোকানগুলোতে আনা হবে।
বর্তমানে দোকানগুলোতে বেশি যাকাত ফেতরের কাপড় ও লুঙ্গি বেশি বিক্রি হচ্ছে। আরো ১০ থেকে ১২ দিন পরে জমতে পারে ঈদের বাজার। দোকানে ক্রেতারা আসছে পোশাক দেখছে আর দামে হলে কিনছে। সেই তুলনায় ঈদের বিক্রি জমে উঠেনি।
নগরীর সাহেববাজর এলাকার আঁচল শাড়ি ফ্যাশনের বিক্রেতা মাজদার হোসেন বলেন, ‘বিক্রি জমে উঠেনি। তবে সংখ্যায় অল্প শাড়ি ও থ্রি পিস বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া যাকাতের কাপড় বেশি বিক্রি হচ্ছে। কয়েক দিন গেলে কেনা-কাটা বাড়বে।
শাড়ি ক্রেতা শাবিনা রহমান বলেন, অফিস শেষ হলো, হাতে সময় ছিলো বলে বাজারে আসলাম। পছন্দ হলে শাড়ি কিনবো। তাড়াহুড়ো নেই, ঈদ আসতে আরো দেরি আছে।’
অন্যদিকে, কাপড়ের তুলনায় স্যান্ডেলের দোকানগুলোতে ভীড় লক্ষ্য করা গেছে। বিক্রিতারা বলছেন, যদিও আট রোজা শেষ হলো। সেই তুলনায় অল্প বেচা-বিক্রি হচ্ছে। ১২ থেকে ১৫ রমজানের পরে বিক্রি বাড়বে। প্রতিদিন অল্প সংখ্যক বিক্রি হচ্ছে স্যান্ডেল।