নিজস্ব প্রতিনিধি: রাজশাহী নগরীর আসাম কলোনী বৌ বাজার সংলগ্ন চোরের সরদার জাকিরের বাড়ির সামনে গত কাল ২০ জুন রোজ বুধবার রাত ১১ টার দিকে সাংবাদিক রেজাউল কে মারধর করেন ঐ এলাকার চিহ্নিত সন্ত্রাসীরা, পুলিশ বলছে সাধারন স্থায়ীরা। জানা যায় গতকাল রাতে আসাম কলোনী থেকে অজ্ঞত ফোন কলে পরিচিত একজন বলছে বাঁচান বাচান। এমন্তবস্থায় সাংবাদিক রেজাউল সহ আরো চার জন সাংবাদিক আসাম কলোনীতে যায়, সেখানে উপস্থিত এস আই আমিনুল এস আই রেজাউল পারভেজের সাথে কথা বলার এক পর্যায়ে কথিত পুলিশের সোর্স রুবেল আসাম কলোনী বো বাজার এলাকার চিহ্নিত সন্ত্রাসী ইয়াবা ব্যবসায়ী ধলু, চোর জাকির পুলিশের উপস্থিতিতে এলোপাথারি মারধর করতে শুরু করে। সাথে সাথে রেজাউল কে ফেলে ঘটনা স্থল থেকে পুলিশ চলে যায় অপর সাংবাদিকদের কেউ চলে যেতে বলে পুলিশ। উপায়ন্তু না পেয়ে সাথি সাংবাদিকরা আর এম পির মিডিয়া মুখ্য পাত্র সিনিয়ার সহকারী পুলিশ কমিশনার ইফতে খায়ের আলম কে ফোন দিলে চন্দ্রিমা থানার ওসি কাল ক্ষেপন করে যখন সাংবাদিক রেজাউল কে ১ ঘন্টা নির্যাতন করা শেষে কথিত পুলিশের দালাল রুবেল ওসি কে ফোন দিয়ে রেজাউলের সেন্সলেস দেহ নিতে যায় ওসি। পরে সেন্স না ফেরাতে পেরে হাসপাতালে পাঠিয়ে দেয় ওসি। তাহলে আইন হাতে তুলে নিয়ে কেনই বা তারা রেজাউল কে মারলো তা কিন্তু ওসি হুমায়ুন জিজ্ঞসা করেনি, কারন রেজাউল কে মারা হয়েছিল ওসির নির্দেশেই।
অপরদিকে সাংবাদিক রেজাউল এর ভাই প্রশাসনের লোক দাবি করে বলেন, আমার ভাইয়ের কিছু হলে ওসি কে প্রধান করে দুই এস আই আমিনুল, আর পারভেজ কে আসামী করে মামলা করবো আমি নিজে বাদি হয়ে, তারপর কে দালাল আর কে মাদক ব্যবসায়ী সেটাও দেখা হবে।
ছবি টি ধলুর
পরে ওসির সাথে কথা বললে ওসি বলে আমি কিছু জানি না, স্থায়ী মেরে ফেলে রেখেছিল আমি শুধু তাকে মেডিক্যালে পাঠিয়েছি, দ্যাস এনাফ।
প্রতিবেদন লিখা পযন্ত সাংবাদিক রেজাউল কে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার প্রস্তুতি চলছিল।কারন সাংবাদিক রেজাউল এর মাথার আঘাট টি গুরুত্ব বলে জানা গেছে।