নিজ্স্ব প্রতিবেদকঃ রাজশাহীর তানোরে অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করাই মারধর করে উল্টো রাজশাহী কোটে একটি মিথ্যা মামলায় তানোর প্রেসক্লাবের জয়েন্ট সেত্রেটারী ও “পারভেজ মাল্টিমিডিয়ার“ প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক ও দৈনিক চাঁপাই চিএ ও বরেন্দ্র প্রতিদিন প্রাইভেট ভিকটিম পত্রিকার তরুন সাংবাদিক সোহানুল হক পারভেজকে রাজশাহী কোটে আত্মসমর্পণ করেন ।এনিয়ে বাংলাদেশ ত্রুfইম রিপোটার সোসাইটি এমটিএন প্রেসক্লাব ত্রুইম নিউজ ২৪ ডট নেট পরিবার বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম দৈনিক রাজশাহীর আলোর সাংবাদিকগন সহ বাংলাদশের বিভিন্ন সাংবাদিক ফোরামের সদস্য বৃন্দ রাজশাহী প্রেসক্লাব,তানোর প্রেসক্লাব,মোহনপুর প্রেসক্লাব গোদাগাড়ী প্রেসক্লাব ও বিভিন্ন রাজনৈতিক ওসেচ্ছাসেবী সংগঠন তিব্র প্রতিবাদ ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন এবং মিথ্যা মামলার বাদী জামাত শিবিরের ক্যাডার আব্দুল মালেকের দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি দাবী করেছেন।
পুলিশ সূত্রে জানা যাই, মোহর গ্রামের হাফিজুর রহমান রমেলের বউয়ের সাথে ভুলবোঝাবুঝির মিমাংসা করতে যান সাংবাদিক পারভেজসহ তার পরিবারের লোকজন। তানোর উপজেলার রাইতান আকচা গ্রামের মহির হাজীর বাড়িতে তাৎক্ষনকি তার ছেলে জামাত শিবিরের ক্যাডার আব্দুল মালেক ক্ষিপ্ত হয়ে কোন কথা বলার আগেই সাংবাদিক পারভেজকে মারধর করে এবং রমেলকে আটকিয়ে রাখে, পরে থানা পুলিশকে খবর দিলে সকলকে উদ্ধার করে । এরপর বাদী হয়ে থানায় অভিযোগ করেন সাংবাদিক পারভেজ।থানার এস আই আনোয়ার তদ্ন্ত করে উভয় পক্ষকে আপোষের সময় দেন কিন্তু আব্দুল মালেক ও তার ছোট ভাই সিজার উল্টো পারভেজকে প্রাননাশের হুমকি দিয়ে বলে যে তোর যা ইচ্ছে তাই কর তোর সাথে আপোষ নেই, উল্টো তারা আপোষে না বসে উল্টো পারভেজ এক নম্বার ও রমলকে দুই নাম্বার আসামী করে মাডার মামলা করেন জামাত শিবিরের ক্যাডার ও আব্দুল মালেক এবং সিজার এলাকায় তাদের পেশাই হলো মারামারি ও মামলা।
উল্লেখ্য, সেপ্টেম্বর ১৭ তারিখে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শরিফুল ইসলামের আদালতে হাজির হয়ে জামিন চাইলে আদালত তা নামঞ্জুর করে সাংবাদিক পারভেজকে জেল হাজতে প্রেরণ করেন। আত্মসমর্পণের আগে তিনি জানান, আমি আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই মিথ্যা মামলায় আদালতকে শ্রদ্ধা দেখিয়ে আত্মসমর্পণ করতে এসেছি। আমাকে ত্রকটি মিথ্যা মামলায় কোন কারণ ছাড়াই জড়িয়েছে পুলিশ ও ত্র্যাডভোকেট। আমি এ ধরনের কাজে জড়িত না, আমি নির্দোষ ।#