রাজশাহীতে যখন পুলিশ কমিশনার অনুউপস্থিত তখন সাংবাদিক কে মেরে ফেলার মাস্টার প্লান করে চন্দ্রিমা থানার ওসি। রুবেল নামে কথিত চন্দ্রিমা থানার দালাল, শিরোইল কলোনী ইয়াবা ব্যবসায়ী ধলু, কুখ্যাত চোর জাকির ও তার ভাই ভাতিজা জিবন। জানা যায় রাজশাহী থেকে প্রকাশিত অনলাইন নিউজ পোর্টাল ভোরের আভা ডটকম এর সম্পাদক রেজাউল কে মেরে ফেলার মাস্টার প্লান করেন। আসাম কলোনী বউ বাজারে একটি হিজরা কে অবরুদ্ধ করে রাখে ইয়াবা ব্যবসায়ী কথিত পুলিশের দালাল রুবেল, ধলু, চোর জাকির। খবর পেয়ে সাংবাদিক রেজাউল সহ তিন চার জন সাংবাদিক সেখানে গেলে পুলিশের এস আই পারভেজ বলেন স্থায়ীরা চুমকি নামে এক হিজড়াকে মেরেছে আমরা তাকে নিয়ে থানায় যাচ্ছি, এরপর এস আই আমিনুল এর সাথে কথা বলেতে তিনি বলেন থানা আসেন ঘটনার বিবারন দেওয়া যাচ্ছে। এমন্তবস্থায় রুবেল, ধলু জাকির সাংবাদিক রেজাউল কে মারধর শুরু করে দেয়, ঘটনার বেগতিক দেখে সাথে থাকা সাংবাদিক রা পালিয়ে যায়, কিছুক্ষণ পরে পুলিশও সেখান থেকে চলে গেলে সংন্ত্রাসী রা ইচ্ছামত রেজাউল কে মেরে ওসি হুমায়ন কে ফোন দিয়ে অসুস্থ রেজাউল কে উদ্ধারের নামে নাটক সাজায় ও সি হুমায়ন। চন্দ্রিমা থানার ওসি হুমায়ন কবির বলেন, ইয়াবা বিক্রেতার ছবি তুলতে গেলে স্থায়ীরা তাকে মারধর করে, পুলিশ সাংবাদিক রেজাউল কে উদ্ধার করে রামেক হাসপাতালে ভর্তি করে ৮ নং ওয়ার্ডে। এখানে উল্লেখ্য যে এস আই শাহীন ও দালাল রুবেলের নামে শিরোইল কলোনীর স্থায়ীরা অভিযোগ করেন, এই মর্মে যে রুবেল ইয়াবা দিয়ে সাধারন মানুষকে ফাঁসাচ্ছে। পরে এসি উৎপল তদন্ত করে শাহিন কে চন্দ্রিমা থেকে হঠালেও রাগ থেকে যায় ওসি হুমায়ুন এর মাথায় তাই পূর্বে এক সাথে মতিহার থানায় কাজ করা দুই চালাক এস আই আমিনুল, এস আই পারভেজ দালাল রুবেল মিলে মাস্টার প্লান করে রেজাউল কে মারার। সেই প্লান মাফিক ঘটনার খবর দিয়ে রেজাউল কে ডেকে বেদড়ক মার দেয়। রেজাউল সেন্সলেস হলে দালাল রুবেল ওসি কে ফোন দিয়ে রেজাউল কে নিয়ে যেতে বলেন, ওসি ফোনে বলেন কিছু ইয়াবা রেজাউলের পাশে রেখে তোরা পালিয়ে যা। ওসি হুমায়ুন যে রুপ আশা করেছিল তা চেয়ে বেশি মারায় কুল কিনারা না পেয়ে রেজাউল কে হাসপাতালে পাঠান।
এখনো রামেক হাসপাতালে মৃত্যুর সাথে সাংবাদিক রেজাউল কিন্তু প্লানকারী প্রানে মেরে ফেলার চেষ্টা সাংবাদিক কে মারা ইন্দদাতা চন্দ্রমা থানা ও সি, এস আই রেজাউল পারভেজ, এস আই আমিনুল, রুবেল হোসেন, ধলু,জাকির, জাকিরের ভাতিজা জীবন, আরো ১০ থেকে ১৫,মিলে এখন ঘটনাটি ভিন্ন ক্ষাতে নেওয়ার চেষ্টায় হিড়ার সাথে রেজাউল অপরাধ কর্মে জড়িত বলে কথা লটিয়ে বেড়াচ্ছেন ওসি যেমন টা বলেছেন সাংবাদিক জুয়েল কে।