১০ বছর পর বিচার পেল নির্যাতিত নারী।

বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে সহবাস সংক্রান্ত একটি মামলায় ১০ বছর পর বিচার পেলেন নির্যাতিতা। দোষী সাব্যস্ত সুজয় দাসকে ৭ বছরের কারাবাসের সাজা শুনিয়েছেন আলিপুর ফার্স্ট ট্র্যাক কোর্টের বিচারক রীনা সাহু। ১০ বছর ধরে দাঁতে দাঁত চেপে লড়ার পর অবশেষে অভিযুক্তের শাস্তিতে বিচারব্যবস্থাকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন নির্যাতিতা তরুণী।

নিউ আলিপুরের দুর্গানগর কলোনির বাসিন্দা ওই তরুণী ২০০১ সালে ইংরেজী সাহিত্যে অর্নাস নিয়ে ভর্তি হন নিউ আলিপুর কলেজে। ওই কলেজেই এখই বিভাগে ভর্তি হয় অভিযুক্ত সুজয় দাস। অভিযোগ, ২০০১ সাল থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত টানা ৭ বছর ধরে বিয়ের মিথ্যে প্রতিশ্রুতি দিয়ে ওই তরুণীর সঙ্গে সহবাস করে সুজয়। কিন্তু তারপরই বিয়েতে বেঁকে বসে সে। বিয়ে করতে অস্বীকার করে ওই তরুণীকে।

এরপরই ২০০৮-এর এপ্রিলে নিউ আলিপুর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন ওই তরুণী। তারপর থেকে টানা ১০ বছর ধরে চলে বিচারপর্ব। নির্যাতিতা তরুণী জানিয়েছেন, এই ১০ বছর ধরে বিভিন্ন সময় নানাভাবে তাঁর উপর চাপ সৃষ্টি করা হয়েছে। মামলা তুলে নেওয়ার জন্য হুমকি দেওয়া হয়েছে। কিন্তু তিনি কোনও চাপের কাছে নতিস্বীকার করে পিছু হটেননি।

অবশেষে এদিন সাজা শোনালেন বিচারক রীনা সাহু। দোষী সাব্যস্ত সুজয় দাসকে ৩৭৬ ধারায় ৭ বছরের কারাবাসের নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক। সঙ্গে ২০,০০০ টাকা জরিমানা। পাশাপাশি, প্রতারণার অভিযোগে ১ বছরের জেল ও ২০০০ টাকা জরিমানা করেছেন বিচারক।

Next Post

কারাবন্দি খালেদা জিয়ার ঈদের খাবার মেন্যু।

শনি জুন ১৬ , ২০১৮
আভা ডেস্ক: আজ পবিত্র ঈদুল ফিতর। ঈদের দিন কারাবন্দি বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার জন্য রয়েছে বিশেষ খাবারের আয়োজন। কারা কর্তৃপক্ষ এই খাবারের আয়োজন করেছে। খালেদা জিয়ার মেন্যুতে আজ সকালবেলা থাকছে, পায়েস, সেমাই ও মুড়ি। দুপুরের মেন্যুতে রয়েছে নিজের ইচ্ছা অনুযায়ী ভাত অথবা পোলাও পাবেন খালেদা। সঙ্গে থাকবে ডিম, রুই […]

Chief Editor

Johny Watshon

Lorem ipsum dolor sit amet, consectetur adipiscing elit, sed do eiusmod tempor incididunt ut labore et dolore magna aliqua. Ut enim ad minim veniam, quis nostrud exercitation ullamco laboris nisi ut aliquip ex ea commodo consequat. Duis aute irure dolor in reprehenderit in voluptate velit esse cillum dolore eu fugiat nulla pariatur

Quick Links