লিবিয়ার উপকূলে ১০০ জন নিহত।

লিবিয়ার উপকূলে নৌকাডুবির ঘটনায় তিন শিশুসহ ১০০ জন নিহত হয়েছেন।

উন্নত জীবনের আশায় তারা সমুদ্র পাড়ি দিয়ে ইউরোপে যাচ্ছিলেন।

শুক্রবার নৌডুবির পর মাত্র ১৬ জনকে উদ্ধার করতে পেরেছে লিবিয়ার কোস্টগার্ড। আইওএম। উদ্ধারকাজ এখনও চলছে।

জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার (আইওএম) মুখপাত্র ক্রিস্টিন পিটার জানান, লিবিয়ার উপকূলে নৌযান ডুবির ঘটনায় ১০০ বা তার বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে তিন শিশুও রয়েছে।

আইওএমের তথ্যানুযায়ী, ইউরোপের উদ্দেশে যাওয়ার সময় ভূমধ্যসাগরে নৌডুবিতে হাজারো মানুষ মারা গেছে।

আইওএমের মুখপাত্র ক্রিস্টিন পিটার সিএনএনকে বলেন, পাঁচ বছরের কম বয়সী তিন শিশুর মৃতদেহ আমরা উদ্ধার করেছি। কতজন নিখোঁজ আছে বা মারা গেছে, আমরা জানি না।

আইওএম জানিয়েছে, ঘটনাস্থলে চিকিৎসকদের পাঠানো হয়েছে। মানবিক সহায়তা দেয়া হয়েছে।

পৃথক ঘটনায় লিবিয়ার কোস্টগার্ড প্রায় ৩৪৫ অভিবাসীকে উপকূলে ফিরিয়ে নিয়ে গেছে।

২০১৮ সালে প্রায় ১০ হাজার ২০০ জনকে লিবিয়ায় ফিরিয়ে নেয়া হয়। তারা সবাই সাগর পাড়ি দিয়ে ইউরোপ যাচ্ছিলেন।

চিকিৎসা সহায়তাকারী সংগঠন ডক্টর উইদাউট বর্ডারস জানিয়েছে, অনুসন্ধান ও উদ্ধার কার্যক্রম চালানোর প্রতিশ্র্রতি দিয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নের নেতাদের কিছু মৌলিক শিষ্টতা দেখাতে হবে। সাগরে যারা সমস্যায় আছে তাদের উদ্ধার করে নিরাপদ স্থানে নিতে হবে, লিবিয়ায় নয়।

সংগঠনটি জরুরি পরিস্থিতি মোকাবেলাবিষয়ক প্রধান কার্লিন ক্লেইয়ার বলেন, ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্যরা তাদের জীবন বাঁচানোর দায়িত্ব অস্বীকার করছেন।

স্পেনভিত্তিক বেসরকারি সংস্থা প্রোঅ্যাক্টিভা ওপেন আর্মসের প্রেসিডেন্ট অস্কার ক্যাম্পস বলেন, ইতালির কোস্টগার্ড তাদের সংস্থার উদ্ধারকারী নৌযান নিতে ডাকেনি।

তিনি বলেন, আজ শুক্রবার ১০০ মানুষ মারা গেছে। আমরা ক্ষুব্ধ, কেবল মৃত্যুর কারণে নয়, উদ্ধারকারী নৌযান তারা ব্যবহার করেনি সেই কারণে।

যুগান্তর

Next Post

নারী ও শিশু নির্যাতন মামলা

শনি জুন ৩০ , ২০১৮
নারী ও শিশু নির্যাতন মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে ১৮০ দিনের একটি সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু তার উদ্দেশ্য বছরের পর বছর উপেক্ষিত থেকেছে। না সরকার, না হাইকোর্ট বিভাগ কেউ এই বিশেষ বিধানের লঙ্ঘনের প্রতিরোধে সোচ্চার হয়নি। এর ফলে বিস্ময়করভাবে নীরবে–নিভৃতে সংশ্লিষ্ট আইনের ব্যত্যয় ঘটেছে। আইন বলেছে, ট্রাইব্যুনালে কোনো মামলা নির্দিষ্ট সময়ের […]

এই রকম আরও খবর

Chief Editor

Johny Watshon

Lorem ipsum dolor sit amet, consectetur adipiscing elit, sed do eiusmod tempor incididunt ut labore et dolore magna aliqua. Ut enim ad minim veniam, quis nostrud exercitation ullamco laboris nisi ut aliquip ex ea commodo consequat. Duis aute irure dolor in reprehenderit in voluptate velit esse cillum dolore eu fugiat nulla pariatur

Quick Links