আবু কাওসার মাখন: এসডিজি ৪ বাস্তবায়নে সরাসরি সংশ্লিষ্ট পিটিআই পরিবারের সমস্যা সমাধানের নির্দেশনা প্রদানে রাজশাহী জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী বরাবর স্মারকলিপি দিয়েছে রাজশাহী পিটিআই ইনসট্রাক্টর পরিষদ (বাপিইপ)।
স্মারকলিপি গ্রহন করেন রাজশাহী জেলা প্রশাসক আব্দুল জলিল।রাজশাহী পিটিআই (বাপিইপ)থেকে উপস্তিত ছিলেন মোঃ তোজাম্মেল হক,হাসিনা মমতাজ,আজিমা সুলতানা,মুশফিহা খান,এনায়েত আলী।
এসময় তারা তাদের ছয়টি দাবি তুলে ধরে। এগুলো হলো- প্রস্তাবিত বিধিমালাার অসঙ্গতি সংশোধন করে পিটিআই ইনসট্রাক্টরদের সহকারী সুপারিনটেনডেন্ট পদে শতভাগ পদোন্নতির বিধান রাখার ব্যবস্থা, পিটিআই ইনসট্রাক্টরদের দীর্ঘ ২৮/২৯ বছরের পদোন্নতি বঞ্চনার অবসান করে সব শূণ্য পদে সুপারিনটেনডেন্ট হিসেবে পদোন্নতি/চলতি দায়িত্ব প্রদান, চাকরি (বেতনভাতা) আদেশ ২০১৫ এ ৭(১) ও ৭ (২) অনুচ্ছেদ মোতাবেক যোগ্য সব কর্মকর্তাকে উচ্চতর গ্রেড প্রদানের ব্যবস্থা করা, পিটিআইতে কর্মরত সব ইনসট্রাক্টরগনকে গ্রেডেশন তালিকায় অন্তর্ভূক্তির ব্যবস্থা করা, ইনসট্রাক্টর নিয়োগ বন্ধ থাকার কারণে একাডেমিক অচলাবস্থা নিরসনে সব শূণ্য পদে ইনসট্রাক্টর নিয়োগের ব্যবস্থা করা, পিটিআইকে নন-ভ্যাকেশন প্রতিষ্ঠান হিসেবে ঘোষণা করা ও কুদরতি খুদা কমিশনের সুপারিশের আলোকে কলেজের মর্যাদা প্রদানসহ যথাযোগ্য প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিণত করা।
স্মারকলিপিতে আরো উল্লেখ করা হয়, দীর্ঘ ২৮/২৯ বছর একই পদে চাকরি করে কোনো পদোন্নতি না পেয়েই পিটিআই ইনসট্রাক্টরকে অবসরে যেতে হচ্ছে। নতুন নিয়োগ বিধিমালা প্রণয়ন করে ইউআরসি ইনসট্রাক্টরদেরকে অন্তর্ভূক্ত করে উক্ত পদে পদোন্নতি প্রদান করা হচ্ছে। এ কারণে তারা হতাশায় ভুগছেন। এতে করে পিটিআই কর্মকর্তারা আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।