রাজশাহীকে ঢেলে সাজানোর পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে মেয়র লিটন।

নিজস্ব প্রতিনিধিঃ রাজশাহী মহানগরীকে ঢেলে সাজাতে বেশকিছু পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা হচ্ছে মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটনের উদ্যোগে। কিছু পরিকল্পনা বাস্তবায়নাধিন আবার কিছু দ্রুতই বাস্তবায়ন হবে। নগর পাল্টে দেওয়া এসব পরিকল্পনা নিয়ে নগরবাসীর মতামত চেয়েছেন মেয়র লিটন। পাঠকদের কাছে তা তুলে ধরা হলো-

১. রাজশাহী সিটি করপোরেশন কর্তৃপক্ষ সাধারণ জনগণের সুবিধার কথা বিবেচনা করে মহানগরীর সকল রাস্তা এবং ফুটপাত সকাল থেকে সম্পুর্ণ দখল মুক্ত রাখার জন্য বছর ব্যাপী উচ্ছেদ অভিযানের সিন্ধান্ত নিয়েছে তবে ফুটপাত ব্যবসায়ীদের কথা বিবেচনা করে বিকেল ৪ টা থেকে রাত ১০ টা পর্যন্ত অস্থায়ী মোবাইল দোকানে ব্যবসা করার অনুমতি দিচ্ছে, সেক্ষেত্রে রাত ১০ টার পর রাস্তায় বা ফুটপাতে কোন স্থাপনা বা দোকান বন্ধ করে রাখা যাবে না।

২. রাস্তায় বা ফুটপাতে সিটি করপোরেশনের অনুমতি ব্যাতিরেকে নির্মান সামগ্রী যেমন রড, সিমেন্ট, ইট, বালু, মাটি, রাবিশ রাখা যাবে না।

৩.সকল ধরনের পলেথিন যা ইতিমধ্য পরিবেশ অধিদপ্তর তথা সরকার নিষিদ্ধ করেছে তা ব্যাবহার করা যাবে না।

৪. ভেজাল খাদ্যদ্রব্য বিক্রেতাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যাবস্থা নেওয়া হবে।

৫. মাপে বা ওজনে কম প্রদান কারী ব্যাবসায়ীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যাবস্থা নেওয়া হবে।

৬.অপারেশন থিয়েটার এবং ক্লিনিক ডায়গোনিষ্ট সেন্টারের মাধ্যমে যারা জনগনকে প্রতারিত করছে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যাবস্থা নিবে।

৭. ১লা জুলাই থেকে মহনগরীতে অটোরিস্কা ও ইজিবাইক চলাচলের নুতন নীতিমালা কার্যকর শুরু করা হবে! ১০ হাজার অটো,৫ হাজার ইজিবাইক চলাচলের অনুমতি প্রদান করা হবে! গাড়ীর জোড়া নাম্বার লাল রং সকাল ৬ টা থেকে দুপুর ২টা এবং বেজোড় নাম্বার সবুজ দুপুর ২.৩০ থেকে রাত ১০.৩০ পর্যন্ত চলাচল করতে পারবে! চালকদেরকে ড্রেস পরতে হবে,চালক কার্ড সাথে রাখতে হবে,গাড়ীর কার্ড সাথে রাখতে হবে,চালকের প্রশিক্ষন সনদ থাকতে হবে,ছুটির দিন এবং রাত ১০.৩০ টার পর উভয় রং অর্থাৎ লাল সবুজ দুই রং উভয়েই চলাচল করতে পারবে।

আপনাদের মতামত বিবেচনায় নিয়ে রাজশাহী সিটি করপোরেশন কর্তৃপক্ষ কার্যক্রম পরিচালনা করবে।

Next Post

মোদি চা বানাতেন না, তবে চায়ের দোকান ছিল।

শনি এপ্রিল ২০ , ২০১৯
আভা ডেস্কঃ ভারত চলছে নির্বাচনী ডামাডোল। ইতিমধ্যে প্রথম ও দ্বিতীয় দফার ভোট শেষে হয়েছে। দ্বিতীয় ধাপের ভোটগ্রহণও প্রথম ধাপের সহিংসতা, গুলি, ভাংচুর, পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি, ইভিএম-জটের মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছে। এরইমধ্যে যে বিষয়টি আলোচনার শীর্ষে উঠে এসেছে তাহলো ক্ষমতাসীন বিজেপি প্রধান নরেন্দ্র মোদি সত্যি কি চা বিক্রি করতেন? দেশটির মধ্যপ্রদেশের […]

এই রকম আরও খবর

Chief Editor

Johny Watshon

Lorem ipsum dolor sit amet, consectetur adipiscing elit, sed do eiusmod tempor incididunt ut labore et dolore magna aliqua. Ut enim ad minim veniam, quis nostrud exercitation ullamco laboris nisi ut aliquip ex ea commodo consequat. Duis aute irure dolor in reprehenderit in voluptate velit esse cillum dolore eu fugiat nulla pariatur

Quick Links