বড স্তন মেয়েদের আত্নবিশ্বাসী করে তোলে।

বড় স্তন মেয়েদের আত্মবিশ্বাসী করে তোলে। এটা প্রচলিত সত্য। কিন্তু জানেন কি, ব্রায়ের সাইজ মন ভাল রাখতে সাহায্য করে? আজ্ঞে হ্যাঁ। ব্রিটেনের মেডিক্যাল সংস্থা কসমেটিক সার্জারি সলিসিটরস একটি সমীক্ষা চালিয়ে এমনটাই দাবি করেছে।

ওই সমীক্ষার বক্তব্য, সঠিক মাপের ব্রা পরলে স্তনযুগল পোশাক ভেদ করে বিচ্ছিরি ভাবে বোধগম্য হয় না বা চলাফেরার সময়ে দৃষ্টিকটূ ভাবে নড়াচড়া করে না। ফলে, মেয়েদের মনে ফিল গুড ফ্যাক্টর কাজ করে, যা তাদের মন ভাল রাখতে সাহায্য করে।

সমীক্ষায় উঠে এসেছে আরও কিছু চমকপ্রদ তথ্য। যেমন, ব্রিটেনে সি-কাপ ব্রা ব্যবহার করেন সবচেয়ে বেশি মহিলা। ৩৯ শতাংশ। ৩৭ শতাংশ মহিলা ব্যবহার করেন ডি-কাপ। বাকিরা অন্যান্য কাপ। সাধারণ দোকান থেকে ব্রা কেনার বদলে ব্রিটিশ মহিলারা শপিং মল বা সংশ্লিষ্ট কোম্পানির আউটলেট থেকে কেনাকাটা পছন্দ করেন।

ব্রা ব্যবহার করার সময়ে ব্রিটিশ মহিলারা দু’টি বিষয় মাথায় রাখেন—

প্রথমত, ব্রা স্তনযুগলের কতটা ঢেকে রাখছে, তার থেকেও বড় বিবেচ্য বিষয় হল কত শক্তভাবে তা স্তন দু’টিকে ধরে রাখছে। কারণ, ব্রা যদি স্তনকে শক্তভাবে ধরে না রাখে, তা হলে চলাফেরার সময়ে তা আন্দোলিত হবে, যা মোটেও সুশোভন নয়।

দ্বিতীয়ত, ব্রায়ের কাপ পাতলা হলে স্তনবৃন্ত পরিষ্কার ভাবে ফুটে উঠতে পারে। এটা ব্রিটিশ মহিলাদের না-পসন্দ। অন্যান্য দেশের মতো ব্রিটেনেও মেয়েদের একাংশ এখন স্ট্র্যাপলেস ব্রা বেশি পছন্দ। কারণ, হলটারনেক পোশাক পরলে স্ট্র্যাপওয়ালা ব্রা খুবই দৃষ্টিকটূ লাগে।

আরও যে বিষয়টি কসমেটিক সার্জারি সলিসিটরস-এর সমীক্ষায় উঠে এসেছে, তা হল— ব্রা কতটা আরামদায়ক, তাও ব্রিটিশ মহিলাদের কাছে বিবেচ্য বিষয়। কারণ, নিরক্ষীয় অঞ্চলের মহিলাদের তুলনায় ইউরোপীয় তথা ব্রিটিশ মহিলাদের ত্বক পাতলা হয়। ফলে, ব্রায়ের কাপ রুক্ষ হলে স্তনে ঘষা লেগে ত্বক ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। তাই প্যাডেড নরম ব্রা ভীষণ পছন্দ ব্রিটিশ মহিলাদের। প্যাডেড ব্রা পরার আরও একটি সুবিধা হল, যে মহিলাদের স্তনের সাইজ ছোট, তাঁরা প্যাডেড ব্রা পরলে স্তনযুগল আপাত ভাবে বড় দেখায়। সুতরাং, ব্রা কী ভাবে মেয়েদের মন ভাল রাখে, তা সমীক্ষায় খুব সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তুলেছে কসমেটিক সার্জারি সলিসিটরস।

Next Post

অগত্য বিনা বিবাহে ঘর সংসার।

সোম জুন ১১ , ২০১৮
দুরারোগ্য ব্যাধিতে দাম্পত্যের প্রথম এক বছরেই মারা গিয়েছেন স্বামী। অসহায় বউদিকে বাঁচাতে ঘর বাঁধতে এগিয়ে এসে হাত ধরেছেন দেওর অথবা গ্রামেরই অন্য কোনও যুবক। কিন্তু আদিবাসী সমাজ তাতে স্বীকৃতি দিতে নারাজ। অগ্যতা, বিনা বিবাহে দু’জনে এক সঙ্গে ঘর বেঁধে দিব্যি সংসার চালিয়ে যাচ্ছেন। আদিবাসী সমাজে এমনও অনেক দম্পতি রয়েছেন, যাঁরা […]

Chief Editor

Johny Watshon

Lorem ipsum dolor sit amet, consectetur adipiscing elit, sed do eiusmod tempor incididunt ut labore et dolore magna aliqua. Ut enim ad minim veniam, quis nostrud exercitation ullamco laboris nisi ut aliquip ex ea commodo consequat. Duis aute irure dolor in reprehenderit in voluptate velit esse cillum dolore eu fugiat nulla pariatur

Quick Links