নন্দীগ্রাম (বগুড়া) প্রতিনিধি) বগুড়ার নন্দীগ্রামে গাঁজা, গাঁজার গাছসহ, চুরি মামলা এবং পরোয়ানা মূলে ৪ জনকে গ্রেফতার করেছে নন্দীগ্রাম থানা পুলিশ। নন্দীগ্রাম থানা সূত্রে প্রাপ্ত তথ্যে জানা যায়, নন্দীগ্রাম থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ আনোয়ার হোসেন এর নির্দেশনায় এসআই মোঃ চাঁন মিয়া, এএসআই মোঃ আবুল কালাম আজাদ, এএসআই মোঃ মিন্টুর রহমান, এএসআই মোঃ রেজেক আলী সঙ্গীয় ফোর্সসহ গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ইং গত ৩ আগস্ট বিকাল অনুমান সাড়ে ৫ ঘটিকার সময় নন্দীগ্রাম থানাধীন ৫নং ভাটগ্রাম ইউপির অর্ন্তগত গছাইল গ্রামস্থ জনৈক মোঃ আব্দুস সাত্তার এর বসত বাড়ীর সামনে পাকা রাস্তার উপর অভিযান পরিচালনা করিয়া আসামী মোঃ বুলবুল হোসেন (৩৪) পিতা-মোঃ হাফিজার রহমান, সাং-গছাইল, থানা-নন্দীগ্রাম, জেলা-বগুড়াকে ১০০ (একশত) গ্রাম গাঁজাসহ গ্রেফতার করেন। আসামী বুলবুল এর নামে পূর্বে ৫টি মাদক মামলা বিচারাধীন আছে।
অপরদিকে এসআই বিকাশ চক্রবর্ত্তী এএসআই এসআই মোঃ তারিকুল ইসলাম, এসআই মোঃ শরিফুল ইসলাম, এএসআই মোঃ সদরুল হাসান সঙ্গীয় ফোর্সসহ গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গত আগস্ট রাত্রী আনুমানিক ১.৫০ ঘটিকার সময় নন্দীগ্রাম থানাধীন ২নং নন্দীগ্রাম সদর ইউপির অর্ন্তগত হাটলাল দক্ষিণপাড়া গ্রামস্থ আসামী মোঃ সুজন প্রামানিক এর পূর্ব দুয়ারী বসত বাড়ীর পিছনে উত্তর-পশ্চিম কোনায় আসামী সুজন এর প্লাস্টিকের ত্রিপল দ্বারা ঘেরা কাচা টয়লেটের মধ্যে পশ্চিম পার্শ্বে অভিযান পরিচালনা করিয়া ১টি ডালপালা সমৃদ্ধ গাঁজার কাঁচা গাছসহ আসামী মোঃ সুজন প্রামানিক (২৬) পিতা-মোঃ সূর্য্য প্রামানিক, সাং-হাটলাল দক্ষিণপাড়া, থানা-নন্দীগ্রাম, জেলা-বগুড়াকে গ্রেফতার করেন।
অন্যদিকে এসআই মোঃ রেজাউল করিম সঙ্গীয় ফোর্সসহ গোপন সংবাদের ভিত্তিতে থানার এলাকায় অভিযান পরিচালনা করিয়া একই তারিখ রাত্রী অনুমান সাড়ে ১২ ঘটিকার সময় চুরি মামলার তদন্তে প্রাপ্ত সন্দিগ্ধ আসামী মোঃ হারুন-অর-রশিদ (৩০) পিতা-মোঃ ইব্রাহিম আলী, সাং-ধুন্দার খাসপাড়া, থানা-নন্দীগ্রাম, জেলা-বগুড়াকে গ্রেফতার করেন।
এছাড়াও নন্দীগ্রাম থানার এসআই চাঁন মিয়া, এএসআই মোঃ মামুনুর রশিদ, এএসআই মোঃ মিন্টুর রহমান একই তারিখ সকাল ৭ ঘটিকার সময় সিংড়া থানাধীন বিলদহ বাজার হইতে জিআর পরোয়ানা ভুক্ত পলাকত আসামী মোঃ আলম (২৬) পিতা-মৃত আজাহার আলী, পালিত পিতা-মোঃ আঃ লতিফ পাগলা, সাং-গুন্দইল, থানা-নন্দীগ্রাম, জেলা-বগুড়াকে গ্রেফতার করেন।
আসামীদেরকে বিজ্ঞ আদালতে প্রেরন করা হয়েছে।