তিন সিটির নির্বাচন নিয়ে কাউন্সিলর প্রার্থীদের মাঝে বিভেদ, চরম শঙ্কায় ভোটারা।

আভা ডেস্ক: তিন সিটিতে আজ শান্তিপূর্ণ ভোট গ্রহণের ব্যাপারে নির্বাচন কমিশন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ সংশ্লিষ্ট প্রার্থীরা আশাবাদ ব্যক্ত করলেও কাউন্সিলর প্রার্থীদের দ্বন্দ্ব-সংঘাতের কারণে সহিংসতা ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা করছেন ভোটাররা। তিন সিটির (রাজশাহী, বরিশাল ও সিলেট) বিভিন্ন ওয়ার্ডে কাউন্সিলর প্রার্থীদের মধ্যে প্রচারকালীন রেষারেষি তুঙ্গে ওঠে, যা ভোট কেন্দ্র পর্যন্ত গড়ানোর আশঙ্কা করছেন তারা। বিশেষ করে বিএনপি ও জামায়াতের কাউন্সিলর প্রার্থীরা ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের প্রার্থীর বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ তুলেছেন। তাদের অভিযোগ, ক্ষমতাসীনরা পুলিশের সাহায্য নিয়ে কর্মীদের হয়রানি ও হুমকিধমকি দিচ্ছেন। তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা।

আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ভোটে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা থাকছে। কোনো ভোট কেন্দ্রেই কাউকে সহিংসতা করতে দেয়া হবে না। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এ ব্যাপারে সতর্ক রয়েছে।

বিভিন্ন সময় প্রকাশিত সংবাদের চিত্র:

রাজশাহী : নগরীর ১৩নং ওয়ার্ডের বিএনপির কাউন্সিলর প্রার্থী রবিউল আলম মিলুর সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা আবদুল মোমিনের কর্মীদের মধ্যে উত্তেজনা রয়েছে। ২১ জুলাই মোমিনের লাটিম প্রতীকের কর্মীরা মিলুর ঠেলাগাড়ি প্রতীকের মাইক ও অটোরিকশা ভাংচুর করার অভিযোগ পাওয়া যায়। এ প্রসঙ্গে বিএনপির কাউন্সিলর প্রার্থী রবিউল আলম মিলু জানান, তার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মোমিন তাকে এলাকায় প্রচার চালাতে বাধা দিয়েছেন। এমনকি তার সমর্থকদের ঠেলাগাড়ি প্রতীকে ভোট না দেয়ার জন্য ভয়ভীতি দেখাচ্ছেন। তবে এ অভিযোগ উড়িয়ে দিয়ে আবদুল মোমিন বলেন, ভোটাররা এবার এই ওয়ার্ডে পরিবর্তন চাইছে। এ কারণেই প্রতিদ্বন্দ্বী মিলু কাউন্সিলর উসকানি দিয়ে নির্বাচনী পরিবেশ নষ্ট করার চেষ্টা করছে।

এলাকার ভোটারদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এ দুই কাউন্সিলর প্রার্থীর কর্মী-সমর্থকদের রেষারেষি শেষ পর্যন্ত ভোট কেন্দ্র পর্যন্ত গড়ানোর আশঙ্কা রয়েছে। সেক্ষেত্রে সহিংসতাও হতে পারে বলে তাদের আশঙ্কা।

নগরীর ১নং ওয়ার্ডের দুই কাউন্সিলর প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে সহিংসতার আশঙ্কার কথাও বলেছেন এলাকার ভোটাররা। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বর্তমান কাউন্সিলর মনসুর রহমানের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বী কাউন্সিলর প্রার্থী রজব আলীর সমর্থকদের মধ্যে প্রচার শুরুর পর থেকেই উত্তেজনা বিরাজ করছে। পরস্পরের পোস্টার তুলে ফেলার ঘটনাও ঘটেছে। নুরুজ্জামান নামের একজন ভোটার বলেন, মনসুর রহমান প্রতিদ্বন্দ্বী রজব আলীর ভাই শাহেনশাহ হত্যা মামলার প্রধান আসামি। এ দুই প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে আগে থেকেই উত্তেজনা বিরাজ করছে। এলাকাবাসীও রজব-মনসুরের মধ্যে ভোট কেন্দ্রে সহিংসতার আশঙ্কার কথা জানিয়েছেন।

অন্যদিকে নগরীর ১৯নং ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর নুরুজ্জামান টিটুর সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বী যুবলীগ নেতা তৌহিদুল হক সুমনের সমর্থকদের এরই মধ্যে কয়েক দফা সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। ভোটের দিন দুই প্রবল প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর সমর্থকদের মাঝে ব্যাপক সহিংসতার আশঙ্কা করেছেন ওয়ার্ডভুক্ত শিরইল কলোনির ভোটাররা। নাম প্রকাশ না করা শর্তে একজন মহিলা ভোটার বলেন, টিটু-সুমনের মধ্যে মারামরি তো হবেই। কেউ কম যায় না।

নগরীর ২৩নং ওয়ার্ডেও কাউন্সিলর প্রার্থীদের সমর্থকদের মধ্যে সহিংসতার ব্যাপক আশঙ্কা করেছেন এলাকার মানুষ। এই ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর মাহাতাব হোসেনের সমর্থকদের সঙ্গে বজলুল হক মন্টুর সমর্থকদের কয়েক দফা সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। ভোটের দিন এই ওয়ার্ড এলাকার কেন্দ্রে সহিংসতার আশঙ্কার কথা স্বীকার করেছেন বোয়ালিয়া মডেল থানার ওসি আমান উল্লাহ। তিনি বলেন, ব্যাপক নিরাপত্তা থাকবে। সুতরাং কাউকে ভোট কেন্দ্রের পরিবেশ বিনষ্ট করতে দেয়া যাবে না।

রাজশাহী সিটিতে মোট ভোট কেন্দ্রের সংখ্যা ১৩৮টি। এর মধ্যে ১১৪টি ভোট কেন্দ্র গুরুত্বপূর্ণ সেই সাথে ঝুঁকিপূর্ণ। রাজশাহী মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, সব ভোট কেন্দ্রকে সাধারণ ও গুরুত্বপূর্ণ- দুই ক্যাটাগরিতে ভাগ করা হয়েছে। নগরীর বোয়ালিয়া মডেল থানাধীন ৫৭টি কেন্দ্রের সবকটি ঝুঁকিপূর্ণ। নগরীর রাজপাড়া থানার ৩২ ভোট কেন্দ্রের মধ্যে ১২টি ঝুঁকিপূর্ণ ও ২০টি সাধারণ কেন্দ্র। এছাড়া ১৫টি করে ভোট কেন্দ্র নগরীর মতিহার ও চন্দ্রিমা থানা এলাকায়। দুই থানাতেই ১৪টি করে ভোট কেন্দ্র ঝুঁকিপূর্ণ তালিকায় রয়েছে। কাশিয়াডাঙ্গা থানা এলাকায় ১৫ ভোট কেন্দ্রের সবই ঝুঁকিপূর্ণ। এছাড়া শাহমখদুম থানার ৮টির মধ্যে ৬টি ঝুঁকিপূর্ণ এবং ২টি সাধারণ ভোট কেন্দ্র।

কাউন্সিলর প্রার্থীদের কারণে ভোট কেন্দ্রে সহিংসতার আশঙ্কার কথা স্বীকার করে রাজশাহী মহানগর পুলিশের সিনিয়র সহকারী কমিশনার ও আরএমপির মুখপাত্র ইফতে খায়ের আলম বলেন, গুরুত্বপূর্ণ সেই সাথে ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রগুলোয় অতিরিক্ত নিরাপত্তা থাকছে। তবে কোনো ভোট কেন্দ্রেই কাউকে সহিংসতা করতে দেয়া হবে না। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এ ব্যাপারে সজাগ ও সতর্ক রয়েছেন।

সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আতিয়ার রহমান বলেন, ভোটে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা থাকছে। আশা করি, শান্তিপূর্ণ ও সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দিতে পারব আমরা।

বরিশাল : স্থানীয়রা বলছেন, নির্বাচনী প্রচারের সময় মেয়র প্রার্থীদের মধ্যে নগরীতে তেমন কোনো ঘটনা না ঘটলেও কাউন্সিলর প্রার্থীদের মধ্যে সংর্ঘষ ঘটেছে। তাই আজ ভোটের দিনও কাউন্সিলর প্রার্থীদের মধ্যে সংঘাতের আশঙ্কা করছেন তারা।

৭নং ওয়ার্ডের বিএনপির কাউন্সিলর প্রার্থী সৈয়দ আকবর বলেন, অব্যাহতভাবে ভয়ভীতি ও হুমকি দিচ্ছে ঠেলাগাড়ি প্রতীকের কাউন্সিলর প্রার্থীর সমর্থকরা। ভয়ে আমার সমর্থকরা পালিয়ে বেড়াচ্ছে। তবে আওয়ামী লীগের কাউন্সিলর প্রার্থী অ্যাডভোকেট রফিকুল ইসলাম খোকন অভিযোগটি বরাবরের মতো মিথ্যা কথা বলে উড়িয়ে দিয়েছেন। তিনি বলেন, নির্বাচনকে সংঘাতপূর্ণ করার জন্য এমনটা করা হচ্ছে।

নগরীর ১২নং ওয়ার্ডের বিএনপির কাউন্সিলর প্রার্থী কেএম শহিদুল্লাহ বলেন, হুমকির ওপরই আছে আমার কর্মীরা। পাশাপাশি পুলিশি হয়রানি তো রয়েছেই।’ তবে তার এমন অভিযোগ অস্বীকার করেছেন প্রতিপক্ষ আওয়ামী লীগের কাউন্সিলর প্রার্থী জাকির হোসেন ভুলু।

১৩নং ওয়ার্ডের বিএনপির কাউন্সিলর প্রার্থী মো. মশিউর রহমান মিঠু বলেন, পুলিশকে দিয়ে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের কাউন্সিলর প্রার্থী মেহেদী পারভেজ খান আবির আমার কর্মীদের হয়রানি করছেন। ভয়ে অনেকেই এলাকার বাইরে অবস্থান করছেন। ১৪নং ওয়ার্ডের জামায়াতের কাউন্সিলর প্রার্থী অ্যাডভোকেট সালাউদ্দিন মাসুম বলেন, আমার নেতাকর্মীরা ওয়ার্ডে থাকতেই পারছেন না। তাদের পুলিশ দিয়ে হয়রানি করা হচ্ছে। এতে সুষ্ঠু নির্বাচন আশা করা যায় না। তবে প্রতিপক্ষ কাউন্সিলর প্রার্থী তৌহিদুর রহমান ছাবিদ বলেন, মিথ্যা কথা বলছেন জামায়াত প্রার্থী। নির্বাচনকে বানচাল করার জন্য এমনটা করছেন তারা।

২১নং ওয়ার্ডের বিএনপির ঘুড়ি প্রতীকের কাউন্সিলর প্রার্থী আলতাফ মাহামুদ সিকদার বলেন, আমার কর্মীরা বাড়ি ফিরতে পারছেন না। নানাভাবে ভয়ভীতি দেখানো হচ্ছে। বাড়ি বাড়ি পুলিশ তল্লাশি চালাচ্ছে। তবে এ ওয়ার্ডের ঠেলাগাড়ি প্রতীকের আওয়ামী লীগের কাউন্সিলর প্রার্থী শেখ সাঈদ আহমেদ মান্না বলেন, এমন কোনো ঘটনা ঘটেনি।

বিএনপি ও জামায়াতের কাউন্সিলর প্রার্থীদের এমন অভিযোগের ব্যাপারে বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশের মুখপাত্র সহকারী কমিশনার নাসির উদ্দিন মল্লিক বলেন, আমরা তৎপর রয়েছি। পুলিশি হয়রানির মতো কোনো ঘটনা ঘটেনি।

এ ব্যাপারে বরিশাল জেলা সিনিয়র নির্বাচন কর্মকর্তা ও সিটি নির্বাচনের সহকারী রিটার্নিং অফিসার মো. হেলাল উদ্দিন খান বলেন, এ বিষয়ে আমাদের কাছে কোনো অভিযোগ আসেনি। অভিযোগ পেলে অবশ্যই ব্যবস্থা নেয়া হবে। সুত্র: যুগান্তর

সিলেট : স্থানীয়রা বলছেন, সিলেটে এলাকার লোকজনের ভোটে জয়ের সম্ভাবনা নেই যেসব প্রার্থীর, তারা ভোটারদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়ানোর অপচেষ্টায় লিপ্ত হয়েছেন। যেসব ভোটারের ভোট না পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি, তাদের ভোট কেন্দ্রে না যেতে হুমকি দেয়া হচ্ছে। জাল ভোট দেয়ার জন্য কোনো কোনো প্রার্থী এলাকায় বহিরাগতদের সমাবেশ ঘটাচ্ছেন। সব মিলিয়ে নানা শঙ্কার মধ্যে রয়েছেন ভোটাররা।

তারা আরও জানান, নগরীর ৫নং ওয়ার্ডের খাসদবীর এলাকার একজন কাউন্সিলর প্রার্থী কেন্দ্র দখল করে বিজয়ী হওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। তার এমন ঘোষণায় আতঙ্কিত ভোটাররা। একই ওয়ার্ডের গোয়াইপাড়া দারুসসালাম মাদ্রাসা কেন্দ্র দখলের প্রস্তুতি নিচ্ছেন আরেক প্রার্থী। একই ওয়ার্ডের শাহী ঈদগাহ কেন্দ্র দখলে নেয়ার চেষ্টায় অপর এক প্রার্থী। এছাড়াও নগরীর ৩, ৬, ৭, ৮, ১২, ১৬, ১৮, ১৯, ২২, ২৩, ২৫ ও ২৬নং ওয়ার্ডের একাধিক কাউন্সিলর প্রার্থী কেন্দ্র দখল করে ভোট দেয়ার চেষ্টা করছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। বিশেষ করে আওয়ামী লীগ সমর্থিত কাউন্সিলর প্রার্থীর বিরুদ্ধেই এমন অভিযোগ উঠেছে। এসব ওয়ার্ডের সাধারণ ভোটাররা নির্বাচনের দিন স্বাভাবিকভাবে ভোট প্রয়োগ করতে পারবেন কি না, তা নিয়ে উৎকণ্ঠায় রয়েছেন।

একাধিক ভোটার যুগান্তরকে জানান, অতীতে সিলেট সিটিতে তিনটি নির্বাচন হলেও এবারের মতো আতঙ্ক কোনো নির্বাচনেই ছিল না। নির্বাচন কমিশন যখন এলাকায় শান্তিপূর্ণভাবে ভোট গ্রহণের প্রস্তুতির কথা বলছেন, তখন স্থানীয় কাউন্সিলর প্রার্থীর লোকজনের বিপরীতে অবস্থান নিয়েছেন, যা নির্বাচনের সার্বিক পরিস্থিতিকে ঘোলাটে করে তুলছে। ভোটাররা তাদের ভোট যাকে খুশি তাকে দেয়ার জন্য ভোট কেন্দ্রে সুষ্ঠু পরিবেশ বজায় রাখার আবেদন জানিয়েছেন প্রশাসনের প্রতি।

এদিকে নির্বাচনের প্রচারকালে নগরীর ১৬নং ও ২৩নং ওয়ার্ডে কাউন্সিলর প্রার্থীর লোকজনের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। ১৬নং ওয়ার্ডের দুই কাউন্সিলর প্রার্থী আবদুল মুহিত জাবেদ ও সাব্বির আহমদ চৌধুরীসহ বেশ কয়েকজন আহত হন।

এসব বিষয়ে সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের উপসহকারী কমিশনার (মিডিয়া) আবদুল ওয়াহাব যুগান্তরকে বলেন, এ ব্যাপারে কেউ কোনো অভিযোগ করেনি। লিখিত অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।

জানা গেছে, এ সিটির ১৩৪টি কেন্দ্রের মধ্যে ৮০টি ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। এসব কেন্দ্রে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অতিরিক্ত সদস্য মোতায়েন করা হবে। সুত্র যুগান্তর

  • সম্পুর্ন প্রতিবেদনটি বিভিন্ন অনলাইন থেকে সংগৃহীত।

Next Post

বহিরাগতরাই ভোট দিবে, এটি একটি প্রহসনের নির্বাচন।

সোম জুলাই ৩০ , ২০১৮
আভা ডেস্ক: বরিশাল সিটি কর্পোরেশনের মেয়র প্রার্থী ইকবাল হোসেন তাপস বলেছেন, বরিশালে প্রচুর বহিরাগত রয়েছে। আওয়ামী লীগের প্রার্থী প্রচুর লোক নিয়ে জনসভা করেছেন। এদের মধ্যে অনেককে জিজ্ঞাসা করা হলে তারা বলেছেন এসেছেন পটুয়াখালী থেকে। এই বহিরাগতরাই কেন্দ্রগুলোতে থাকবে। সাধারণ মানুষ ভোট দিতে পারবে না। বহিরাগতরাই ভোট দিয়ে দেবে। রোববার রাত […]

এই রকম আরও খবর

Chief Editor

Johny Watshon

Lorem ipsum dolor sit amet, consectetur adipiscing elit, sed do eiusmod tempor incididunt ut labore et dolore magna aliqua. Ut enim ad minim veniam, quis nostrud exercitation ullamco laboris nisi ut aliquip ex ea commodo consequat. Duis aute irure dolor in reprehenderit in voluptate velit esse cillum dolore eu fugiat nulla pariatur

Quick Links