ডি আই জি মিজানের বিষয়ে ফেঁসে যাচ্ছেন বাছির সহ আরো পাঁচ জন।

আভা ডেস্কঃ ঘুষ কেলেঙ্কারির বিষয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সাময়িক বরখাস্ত হওয়া পরিচালক খন্দকার এনামুল বাছির লিখিত বক্তব্য দিয়েছেন। ১০ জুলাই অ্যাডভোকেট কামাল হোসেন সেগুনবাগিচায় দুদকের প্রধান কার্যালয়ে বাছিরের পক্ষে লিখিত বক্তব্য জমা দেন। ঘুষ কেলেঙ্কারির বিষয় নিয়ে গঠিত অনুসন্ধান কমিটির প্রধান শেখ মো. ফানাফিল্যা বাছিরের লিখিত বক্তব্য পাওয়ার কথা নিশ্চিত করেছেন।

জিজ্ঞাসাবাদের জন্য বাছিরকে দু’দফা তলব করে দুদক। প্রথম দফায় গত ২৪ জুন নোটিশ পাঠিয়ে ১ জুলাই দুদকে হাজির হতে বলা হয়েছিল। ওই দিন অসুস্থতার অজুহাতে তিনি হাজির হননি। ওই দিনই দ্বিতীয় দফায় নোটিশ পাঠানো হয়। নোটিশে ১০ জুলাই দুদকে হাজির হওয়ার কথা বলা হয়। এদিনও হাজির হননি বাছির। তবে আইনজীবীকে দিয়ে লিখিত বক্তব্য পাঠিয়েছেন।

লিখিত বক্তব্যে বাছির নিজেকে নির্দোষ দাবি করে ঘুষ কেলেঙ্কারির ঘটনায় পাঁচ জনকে দায়ী করেছেন। তারা হলেন, যুক্তরাজ্য ও বাংলাদেশের দ্বৈত নাগরিক আব্দুল দয়াছ, দুদক পরিচালক কাজী সফিক ও নাসিম আনোয়ার এবং অবসরে যাওয়া পরিচালক আব্দুল আজিজ ভূইয়া ও জায়েদ হোসেন খান। এ বিষয়ে তাদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হয়েছে। তবে বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

লিখিত বক্তব্যে বাছির ঘুষ লেনদেনের অডিও প্রকাশের ঘটনাকে ষড়যন্ত্র হিসেবে উল্লেখ করেন। বলেন, ‘আমার বিরুদ্ধে মামলা হবে। মামলার পর গ্রেফতার করে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রিমান্ডে নেওয়া হবে বলে জানতে পেরেছি। আর দুদকের উচ্চপর্যায় থেকেও বলা হচ্ছে ঘুষ কেলেঙ্কারির অভিযোগ সত্য। এ অবস্থায় সশরীরে দুদকে হাজির হওয়া নিরাপদ মনে করছি না। দুদক বিধিমালা, ২০০৭-এর বিধি ৭ (৮) অনুযায়ী লিখিত বক্তব্য আইনজীবীর মাধ্যমে পাঠানো হলো।’
লিখিত বক্তব্যে কী আছে সে বিষয়ে বাংলা ট্রিবিউনকে বিস্তারিত জানিয়েছেন অ্যাডভোকেট কামাল হোসেন। লিখিত বক্তব্যে বাছির বলেন, ‘কথোপকথনের একসেট অডিও সত্য ধরে দুদক আমার বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা রুজু করেছে। ঘুষ কেলেঙ্কারির অনুসন্ধান চলছে। সম্পদের খোঁজ-খবর নেওয়া হচ্ছে।’

‘অপরদিকে, কথোপকথনের আরেক সেট অডিও আমলে নিচ্ছে না দুদক। কথোপকথনের ওই অডিওতে লন্ডন প্রবাসী আব্দুল দয়াছ, দুদক পরিচালক কাজী সফিক ও নাসিম আনোয়ার এবং অবসরে যাওয়া পরিচালক আব্দুল আজিজ ভূইয়া ও জায়েদ হোসেন খানকে নিয়ে আলোচনা হয়। কিন্তু তাদের বিষয়ে কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না।’

অ্যাডভোকেট কামাল হোসেন জানান, লিখিত বক্তব্যে বাছির আরও বলেন, ‘ঘুষ লেনদেনের অডিও প্রকাশের পর দুদকের শীর্ষ পর্যায় থেকে আমার সম্পর্কে মিথ্যাচার করা হচ্ছে। ডিআইজি মিজানের সম্পদ অনুসন্ধানের বিষয়ে বলা হচ্ছে দেড় বছরেও তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে পারিনি। সঠিক তথ্য হলো, গত বছরের ২৯ অক্টোবর ডিআইজি মিজানের সম্পদ অনুসন্ধানের দায়িত্ব পেয়েছি। এর আগে অনুসন্ধানের দায়িত্বে ছিলেন উপ-পরিচালক ফরিদ আহমেদ পাটোয়ারী। তিনিও মিজানের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন দাখিল করেছিলেন। আর মিজানও তার বিরুদ্ধে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ এনেছিলেন। এ কারণে পাটোয়ারীকে বহিষ্কৃত হওয়ার মতো কঠোর শাস্তি ভোগ করতে হয়েছে। মিজান নিজে বাঁচার জন্য আমাকেও ফাঁসিয়েছেন। ঘুষ কেলেঙ্কারির অডিও প্রকাশের নাটক সাজিয়েছেন।’

আইনজীবী জানান, বাছির তার লিখিত বক্তব্যে বলেন, ‘চলতি বছরের পুরো মার্চ মাস ও মে মাসের তৃতীয় সপ্তাহ পর্যন্ত ডিআইজি মিজানের সম্পদ যাচাই করি। ২৩ মে মামলার সুপারিশসহ প্রতিবেদন কমিশনে জমা দেই, যা ২৬ মে গৃহীত হয়।’

বাছির লিখিত বক্তব্যে বলেন, ‘ডিআইজি মিজানের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে উপ-পরিচালক পাটোয়ারীকে শাস্তি দিয়েছিল কমিশন। আর এ ঘটনায় অনুপ্রাণিত হয়েছিলেন মিজান। আমার বিরুদ্ধেও অভিযোগ করে শাস্তির ব্যবস্থা করা হবে বলে হুমকি দিয়েছিলেন তিনি। মিজান তার ড্রাইভারের নামে ফোন কিনে কথা চালাচালি, মেসেজ চালাচালি করেছেন এবং তা প্রমাণ হিসেবে উপস্থাপন করেছেন। আর এর ভিত্তিতেই দুদক আমার বিরুদ্ধে ওঠা ঘুষ কেলেঙ্কারির অনুসন্ধান করছে। আমি মিজানের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করতে চেয়েছিলাম। ১ জুলাই আবেদনও করেছি। কিন্তু কমিশন থেকে অনুমতি মেলেনি।’

কমিশনের সঙ্গে ডিআইজি মিজানের সখ্য:

অ্যাডভোকেট কামাল হোসেন জানান, বাছির তার লিখিত বক্তব্যে বলেন, ‘ডিআইজি মিজানের সম্পদ অনুসন্ধানের দায়িত্ব পাই গত বছরের ২৯ অক্টোবর। দায়িত্ব পাওয়ার ১ থেকে দেড়ঘণ্টার মধ্যেই মিজান আমার দফতরে হাজির হন। তার স্ত্রীর সম্পদ অনুসন্ধানের দায়িত্ব পাওয়ার আগেই মিজান জানতে পারেন আমিই অনুসন্ধান কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবো। অথচ দায়িত্ব পাওয়ার আগে এ বিষয়ে কিছুই জানা ছিল না আমার। এ থেকে বোঝা যায়, কমিশনের অভ্যন্তরীণ তথ্য পাওয়ার মতো যোগাযোগ মিজানের আছে।’

লিখিত বক্তব্যে বাংলা ট্রিবিউন প্রসঙ্গ:

লিখিত বক্তব্যে বাছির বাংলা ট্রিবিউনে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন ও প্রতিবেদনের সঙ্গে সংযুক্ত অডিও’র প্রসঙ্গ উল্লেখ করেন বলে জানান তার আইনজীবী। বাছির বলেন, ‘বাংলা ট্রিবিউনে প্রকাশিত অডিও অনুযায়ী আব্দুল দয়াছ, ডিআইজি মিজানসহ আরও কয়েকজন পরিচালক কীভাবে আমাকে ম্যানেজ করবে সেটা নিয়ে খুব চিন্তিত। ওই অডিও অনুযায়ী আমি ফোন ধরি না। কথা বলি না। আমাকে জোর করা যাচ্ছে না। ওই অডিওতে আরও দেখা যায়, ডিআইজি মিজান বলছেন, দুদকের নিম্ন পর্যায় থেকে তিনি জানতে পেরেছেন আমি অনেক কাজ করছি। কিন্তু কী কাজ করছি সেটি তিনি জানতে পারছেন না। এ থেকেই এটি প্রতিষ্ঠিত হয় যে, ডিআইজি মিজান দুদকের ভেতরের অন্য কোনও সূত্র থেকে তথ্য পাচ্ছিলেন।’

তথ্য ফাঁসের অভিযোগ সুস্পষ্ট নয়:

আইনজীবী জানান, লিখিত বক্তব্যে বাছির দাবি করেন, ‘আমার বিরুদ্ধে তথ্য ফাঁসের অভিযোগ আনা হলেও কী তথ্য ফাঁস করেছি তা সুস্পষ্টভাবে বলা হয়নি। বাস্তবে আমি কোনও তথ্য ফাঁস করিনি।’

আদালত স্বীকৃত ফরেনসিক বিভাগে কণ্ঠ পরীক্ষার দাবি: 

অ্যাডভোকেট কামাল হোসেন জানান, লিখিত বক্তব্যে ঘুষ লেনদেনের অডিওকে ‘কথিত অডিও’ মন্তব্য করে বাছির দাবি করেন, যে প্রক্রিয়ায় তার কণ্ঠ পরীক্ষা করা হয়েছে তা সঠিক হয়নি। তার দাবি, এনটিএমসি কণ্ঠ পরীক্ষার উপযুক্ত স্থান নয়। বাছির লিখেছেন, ‘এনটিএমসিতে আদালত কর্তৃক স্বীকৃত ফরেনসিক বিভাগ নেই। ফরেনসিক পরীক্ষা সম্পাদনের জন্য আদালত কর্তৃক স্বীকৃত পদ্ধতি ব্যবহার করতে হয়, যা এনটিএমসি’র নেই। টেলিফোনিক রেকর্ড ব্যতীত অন্য কোনও রেকর্ড বা রেকর্ডিং এনটিএমসি সরবরাহ করতে পারে না। মামলা এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের অনুরোধ ছাড়া কোনও ফোন কল রেকর্ড করা এবং সেটা সংরক্ষণ করা বেআইনি এবং এনটিএমসি’র এখতিয়ারের বাইরে। ডিআইজি মিজানের ফোন এবং তার ড্রাইভার হৃদয়ের নামে রেজিস্টার করা সিম ও ফোনের কথোপকথন, মেসেজ, মোবাইল টাওয়ারের রেকর্ড আমার সঙ্গে সম্পৃক্ত করা অযৌক্তিক।’

বাছিরের দাবি তিনি সৎ:

আইনজীবী জানান, লিখিত বক্তব্যে বাছির নিজেকে নির্দোষ দাবির পাশাপাশি সৎ ও দক্ষ কর্মকর্তা হিসেবে উল্লেখ করেন। বাছির বলেন, ‘১৯৯১ সালে বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) মাধ্যমে সরাসরি জেলা দুর্নীতি দমন কর্মকর্তা হিসেবে তৎকালীন দুর্নীতি দমন ব্যুরোতে নিয়োগপ্রাপ্ত হই। ২০১২ সালে ১২ মার্চ দুর্নীতি দমন কমিশনে পরিচালক পদে পদোন্নতি লাভ করি। পরিচালক পদে দায়িত্ব পালনকালে সাক্ষী হাজির করার হার শতকরা ২৭ ভাগ থেকে শতকরা ৫৪ ভাগে উন্নীত হয়। সাক্ষ্যগ্রহণ নিশ্চিত করার পাশাপাশি মামলার বিচার নিষ্পত্তির হার বাড়ে। সাজার হার শতকরা ২৬ ভাগ থেকে শতকরা ৪৭ ভাগে উন্নীত হয়।’

গণমাধ্যমের অপব্যবহার?

অ্যাডভোকেট কামাল হোসেন জানান, লিখিত বক্তব্যে বাছির বলেন, ‘গণমাধ্যমে তথ্য প্রকাশের জন্য দুদকের নিজস্ব কিছু নীতিমালা রয়েছে। দুদকের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা সেই নীতিমালা অনুসরণ না করে গণমাধ্যমে বিভিন্ন বিভ্রান্তিকর তথ্য প্রচার করে জনমনে আমার প্রতি বিরূপ মনোভাব সৃষ্টি করেছেন। অপরদিকে, সেসব নীতিমালা মেনে চলার কারণে জনসমাজে ব্যাপক সম্মানহানি হওয়ার পরও আত্মপক্ষ সমর্থনের জন্য আমি গণমাধ্যমে কোনও তথ্য প্রকাশ করতে পারছি না।’

দুদক নিয়ে যা বলেছেন বাছির:

আইনজীবী জানান, লিখিত বক্তব্যে বাছির বলেন, ‘দুদকের উচ্চপর্যায়ের লোকজন আমাকে মিজানের পক্ষে নেওয়ার চেষ্টা করে হিমশিম খাচ্ছিলেন এবং শেষ পর্যন্ত পক্ষে নিতে পারেননি। দুদকের কিছু লোকের সহযোগিতায় মিজান নানা কাণ্ড ঘটিয়েছেন। মিজানের সখ্য দুদকের উচ্চপর্যায়ের সঙ্গে অনেক বেশি। মিজানকে বাঁচানোর জন্যই আমাকে প্রশ্নবিদ্ধ করা হয়েছে।’

বাছিরের দাবি, ষড়যন্ত্রের শিকার তিনি:

অ্যাডভোকেট কামাল হোসেন জানান, লিখিত বক্তব্যে বাছির বলেন, ‘আমাকে নিয়ে দুদকের উচ্চপর্যায়ের কিছু লোকের ষড়যন্ত্র আছে। পদোন্নতি নিয়ে দুদকের সঙ্গে আমার অভ্যন্তরীণ বিরোধ চলছিল। যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও পদোন্নতি মেলেনি। এ পরিস্থিতিতে দুদকের নিষ্ক্রিয়তার বিরুদ্ধে চলতি বছরের ১৪ জানুয়ারি হাইকোর্ট বিভাগে রিট দাখিল করেছি। হাইকোর্ট বিভাগের একটি ডিভিশন বেঞ্চ গত ২০ জানুয়ারি রুল ইস্যু করেন এবং ২৯ জানুয়ারি দুদকের বিরুদ্ধে প্রেষণ ও চুক্তিভিত্তিক মহাপরিচালক নিয়োগের বিরুদ্ধে অন্তর্বর্তীকালীন নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেন। সেই সঙ্গে আমার পদোন্নতির জন্য একটি পদ সংরক্ষণ করার আদেশ দেন। রিটের শুনানি হলেই আমার জিতে যাওয়ার সম্ভাবনা শতভাগ। তাই সেই রিটের প্রতিদ্বন্দ্বিতা না করে দুদক এর শুনানি এতদিন আটকে রেখেছে। এখন সেই সাময়িক বরখাস্তের অ্যাকশন নিলে রিট ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এজন্য ঘুষ লেনদেনের কথোপকথন (অডিও) পরীক্ষার আগেই দোষী সাব্যস্ত করে বিভাগীয় মামলা করেছে দুদক। আমাকে নিয়ে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে।’

উল্লেখ্য, পুলিশের বিতর্কিত ডিআইজি মিজানুর রহমান ও বাছিরের ঘুষ লেনদেনের ঘটনায় দুদকের অনুসন্ধান কমিটি গঠন হয় ১৩ জুন। তিন সদস্যের এ কমিটির প্রধান দুদক পরিচালক শেখ মো. ফানাফিল্যাহ। অন্য দুই সদস্য হলেন, সংস্থাটির সহকারী পরিচালক গুলশান আনোয়ার প্রধান ও মো. সালাউদ্দিন।

গত ৯ জুন ডিআইজি মিজান-বাছিরের ঘুষ লেনদেনের কথোপকথনের একাধিক অডিও প্রকাশ করেন স্বয়ং মিজান। এ বিষয়ে একটি বেসরকারি টেলিভিশনে প্রতিবেদনও প্রচার হয়।

আর গত ২৩ জুন বাংলা ট্রিবিউনে লন্ডন প্রবাসী দয়াছের অডিও সংলাপে দুদকের ওরা কারাশিরোনামে প্রতিবেদন প্রকাশ হয়। প্রতিবেদনের সঙ্গে ঘুষ লেনদেনের অডিও সংযুক্ত করা হয়। ঘুষ লেনদেন নিয়ে লন্ডন প্রবাসী আব্দুল দয়াছ, ডিআইজি মিজান ও দুদক পরিচালক আব্দুল আজিজ ভূইয়ার মধ্যকার ওই অডিও সংলাপে ৬ জনের নাম আলোচিত হয়। বাংলা ট্রিবিউনের প্রতিবেদন প্রকাশের পর দুদকের পক্ষ থেকে বলা হয়, প্রকাশিত প্রতিবেদনের সূত্র ধরে ঘুষ কেলেঙ্কারির অনুসন্ধান শুরু হয়েছে।

গণমাধ্যমে প্রচারিত ও প্রকাশিত প্রতিবেদনের সূত্র ধরে ঘুষ কেলেঙ্কারির ঘটনার অনুসন্ধান চলছে। অনুসন্ধানের অংশ হিসেবে দুদকের সাবেক পরিচালক আব্দুল আজিজ ভূইয়া ও জায়েদ হোসেন খানকে ৩০ জুন জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে।

বাংলা ট্রিউবুন

Next Post

মামলা না নিয়ে ধর্ষণের শিকার এক স্কুলছাত্রীকে ১২ ঘণ্টা থানায় বসিয়ে রাখার অভিযোগ উঠেছে পুলিশের বিরুদ্ধে।

শুক্র জুলাই ১২ , ২০১৯
আভা ডেস্কঃ মামলা না নিয়ে ধর্ষণের শিকার এক স্কুলছাত্রীকে ১২ ঘণ্টা থানায় বসিয়ে রাখার অভিযোগ উঠেছে ঢাকা রেলওয়ে থানা পুলিশের বিরুদ্ধে। এদিকে, আদালতে অভিযুক্ত ব্যক্তি স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে বলে জানা গেছে। বুধবার (১০ জুলাই) সন্ধ্যায় কমলাপুরে যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেনে ষষ্ঠ শ্রেণীর এক ছাত্রী ধর্ষণের শিকার হয়। তাকে উদ্ধার করে প্রথমে […]

Chief Editor

Johny Watshon

Lorem ipsum dolor sit amet, consectetur adipiscing elit, sed do eiusmod tempor incididunt ut labore et dolore magna aliqua. Ut enim ad minim veniam, quis nostrud exercitation ullamco laboris nisi ut aliquip ex ea commodo consequat. Duis aute irure dolor in reprehenderit in voluptate velit esse cillum dolore eu fugiat nulla pariatur

Quick Links