জামিন পেলেন ৪২ শিক্ষার্থী, ছাত্রদের জামিন দেয়ায় সরকারের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হয়েছে।

Ava Desk : গ্রেফতারের পর থেকে মুখে হাসি ছিল না তাদের। হৃদয়ে রক্তক্ষরণ আর অসহ্য যন্ত্রণা নিয়ে দিন কাটছিল। সন্তান ও স্বজনের মুক্তি এবং খোঁজখবরে আদালত আর কারাগারে ঘুরেই দিন কাটে। রোববার একের পর এক জামিনের খবরে বেদনাহত মুখে আসে হাসি। একেকটি জামিন আদেশের পর কেঁদে উঠছিলেন নিরাপদ সড়ক চাই আন্দোলনের মামলায় কারাগারে থাকা শিক্ষার্থীদের কারও ভাই বা বোন, আবার কারও মা অথবা বাবা। সেই আনন্দ অশ্রু স্পর্শ করেছিল অন্য মামলার কাজে আসা মানুষদের। ঢাকা মুখ্য মহানগর হাকিম আদালত এবং সংশ্লিষ্ট ম্যাজিস্ট্রেট আদালতগুলোতে রোববার এমন দৃশ্যের অবতারণা হয় অন্তত ৯ বার। বিভিন্ন মামলায় এ দিন ৪২ শিক্ষার্থী জামিন লাভ করেছেন।
শিক্ষার্থীদের মুক্তির ব্যাপারে স্বজনরা এতটাই অধীর ছিলেন যে, কারও কারও অভিভাবক দ্রুততার সঙ্গে জামিন আদেশ কারাগারে পৌঁছানোর সব ধরনের চেষ্টা করেন। রাত ৭টা ২০ মিনিট পর্যন্ত ৯ শিক্ষার্থীর মুক্তির খবর পাওয়া গেছে। রাতে যখন শিক্ষার্থীরা একে একে বেরিয়ে আসছিলেন তখন জেল গেটে সৃষ্টি হয় আবেগঘন পরিবেশ। তারা স্বজনের বুকে কান্নায় ভেঙে পড়েন। স্বজনদের প্রত্যাশা, বাকিরাও আজকের মধ্যে মুক্তি পাবেন। কারা কর্তৃপক্ষও একই কথা বলেছেন। ঈদের আগে শিক্ষার্থীদের জামিন মেলায় শুধু তাদের স্বজনরাই নন, তাদের শিক্ষক-সহপাঠী এবং পরিচিতজনের মধ্যেও স্বস্তি নেমে এসেছে। পাশাপাশি বাকি শিক্ষার্থীদের আজকে জামিন হবে বলে প্রত্যাশা করছেন পরিবারের সদস্যরা। অপেক্ষার প্রহর গুনছেন তারা।
বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ড. অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, শিক্ষার্থীদের নিরাপদ সড়কের আন্দোলন ছিল যৌক্তিক। ওটা কোনো রাজনৈতিক আন্দোলন ছিল না। তারা কোনো ভাংচুর বা অন্য অপরাধ করেনি। বরং হেলমেট পরা কিছু ব্যক্তি ওইসব শিক্ষার্থীর ওপর হামলা করেছে। পুলিশের উচিত ছিল, হামলাকারীদের গ্রেফতার করা। সেটা না করে নিরীহ শিক্ষার্থীদের গ্রেফতার করেছে। সেই গ্রেফতারই আমাদের কাছে অগ্রহণযোগ্য ছিল। অথচ পরে দেখা গেল, শুধু গ্রেফতার নয় ছাত্রছাত্রীদের কারাগারে পাঠানো হয়। আমি মনে করি, জামিন দেয়া হয়েছে ভালো, প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে জামিন দিতে হবে। কাউকে আর হয়রানি করা যাবে না।
শিক্ষার্থীদের জামিনের সার্বিক বিষয় পর্যবেক্ষণের জন্য রোববার দুপুরে নিু আদালতে যান ড. কামাল হোসেন, গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী ও ব্যারিস্টার মঈনুল হোসেন। জানা গেছে, এ সময় তারা নিম্ন আদালতের সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে চাকরিতে কোটা সংস্কার আন্দোলনের শিক্ষার্থীদের মামলার ব্যাপারেও খোঁজখবর নেন। ওই আন্দোলনে পুলিশের চারটি মামলা আছে। তাতে ১৩ জন কারাগারে আছেন। তাদের মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮ জন, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ জন এবং রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষার্থী। ওই আন্দোলনের যুগ্ম আহ্বায়ক মো. আতাউল্লাহ জানান, কয়েকদিন আগে আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ২৭ আগস্ট তাদের জামিন শুনানির দিন ধার্য আছে।
ছাত্রদের জামিন আদেশের পর ড. কামাল হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, ছাত্রদের জামিন পাওয়াটা ছিল যৌক্তিক দাবি। তারা অপরাধের সঙ্গে জড়িত নয়। যাদের জামিন এখনও হয়নি, আশা করছি শিগগিরই তাদেরও জামিন হয়ে যাবে। ছাত্ররা জামিন পাওয়ায় তারা খুশি। ব্যারিস্টার মইনুল হোসেন বলেন, এসব ছাত্র আমাদেরই সন্তান। তাদের আন্দোলন সরকারবিরোধী ছিল না। তারা সরকারবিরোধী কোনো স্লোগান দেয়নি। ছাত্রদের জামিন দেয়ায় সরকারের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হয়েছে। একইভাবে ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীও ছাত্রদের জামিনের বিষয়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন।
এদিকে কিছু শিক্ষার্থীর জামিন-মুক্তি এবং বাকিদের জামিনের আশা জাগলেও বিভিন্ন মামলার আসামি এমনকি আন্দোলনে যাওয়া শিক্ষার্থীদের পরিবারের সদস্যদের মনে শান্তি নেই। অভিভাবকদের অনেকেই বলেছেন, নিরাপদ সড়ক চাই এবং কোটা সংস্কার দাবিতে গড়ে ওঠা দুই আন্দোলন নিয়ে পুলিশের তদন্ত চলমান আছে। জামিন হলেও মামলা ঝুলে আছে। মামলাগুলোর বেশিরভাগ আসামি অজ্ঞাত। অপরদিকে পুলিশের গ্রেফতার প্রক্রিয়া অব্যাহত আছে। যেভাবে গ্রামের বাড়ি থেকে বা হল গেট থেকে ছাত্রীদের পর্যন্ত গ্রেফতার করা হচ্ছে, তাই কবে কাকে পুলিশ তুলে নিয়ে যায় তার কোনো নিশ্চয়তা নেই। তাই আন্দোলনে যাওয়া প্রায় প্রতিটি শিক্ষার্থীর অভিভাবকই টেনশনে আছেন। ঘটনার ১৩ দিন পর খুলনায় মামলা দায়ের ও গ্রেফতারের ঘটনায় টেনশনটা বেশি ছড়িয়েছে। এ নিয়ে এক ধরনের আতঙ্ক কাজ করছে তাদের মনে। এমনকি তখন আন্দোলনের বিষয়ে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেয়া বা ছবি শেয়ার করা মানুষের মনেও উৎকণ্ঠার শেষ নেই।
তবে কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার নাজমুল ইসলাম যুগান্তরকে বলেন, সাধারণ শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকদের টেনশনের কোনো কারণ নেই। কেননা শিশুদের নিরাপদ সড়কের দাবির সঙ্গে সরকার একমত। শিক্ষার্থীদের দাবি বাস্তবায়নের কাজ শুরু হয়েছে। মানুষের মধ্যে ট্রাফিক বিষয়ে সচেতনতা বেড়েছে। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সাধারণ শিক্ষার্থীদের ফেসবুক পুলিশ নজরদারি করছে না। এমনকি যারা আবেগের বশে না বুঝে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন নিয়ে ফেসবুকে বিভিন্ন তথ্য শেয়ার করেছেন তাদের আমরা জিজ্ঞাসাবাদ করে, বুঝিয়ে ছেড়ে দিচ্ছি। তবে যারা সচেতনভাবে জেনে-বুঝে আন্দোলনকে সহিংস করার জন্য মিথ্যা তথ্য দিয়ে গুজব ছড়িয়েছে ও উসকানি দিয়েছে, তাদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় নিয়ে আসা হচ্ছে।
যদিও পুলিশের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করে যুগান্তরকে জানান, মামলার তদন্ত চলছে। আইনানুযায়ী বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করছে পুলিশ। যাদের বিরুদ্ধে তথ্য-প্রমাণ মিলবে তাদের গ্রেফতার করা হবে। আবার কাউকে যদি জিজ্ঞাসাবাদের প্রয়োজন হয়, তদন্ত কর্মকর্তা তাকে ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করবে।
গত ২৯ জুলাই এয়ারপোর্ট সড়কে বাসচাপায় ঘটনাস্থলে ২ শিক্ষার্থী নিহত ও কয়েকজন আহত হয়। এরপর নিরাপদ সড়কের দাবিতে প্রথমে স্কুল-কলেজ পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা আন্দোলনে নামে। ওই ঘটনায় ভাংচুর, উসকানি ও পুলিশের কাজে বাধা দেয়ার অভিযোগে পুলিশের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত ৫১টি মামলা দায়েরের খবর পাওয়া গেছে। এর মধ্যে ৪৩টি মামলা হয়েছে পেনাল কোডে। বাকি ৮টি হয়েছে তথ্যপ্রযুক্তি আইনে। ওইসব মামলায় ৯৯ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এর মধ্যে তথ্যপ্রযুক্তি আইনে ১৩ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। ৯৯ জনের মধ্যে ৫২ জন শিক্ষার্থী, যারা দেশের ২১টি স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখাপড়া করেন। ওইসব শিক্ষার্থীর মধ্যে রোববার ৪২ জন জামিন পেলেন। এ মামলাগুলোতে এজাহারে নাম থাকায় ৬টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪৭ শিক্ষার্থী পলাতক আছেন।
গত ৬ আগস্ট আটক ৮৮ জনকে পরদিন রাজধানীর বিভিন্ন থানা থেকে পুলিশ ছেড়ে দেয়। তাদের মধ্যে অনেকেই ছিল স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী। কিন্তু তা সত্ত্বেও উল্লিখিত ৫২ আসামির মধ্যে অন্তত ৪ জন শিশুসহ স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী। অথচ আন্দোলনের সময় স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদের গ্রেফতার না করার নির্দেশনা ছিল। ৪ জনের মধ্যে উত্তরা পশ্চিম থানার একটি মামলায় গ্রেফতার হওয়া তিন শিক্ষার্থী আসামির দু’জনকে ‘শিশু’ হিসেবে গণ্য করে কিশোর উন্নয়ন কেন্দ্রে পাঠিয়েছেন আদালত। এই দু’জন হল মাইলস্টোন স্কুল ও কলেজের দুই ছাত্র। যদিও মামলার এজাহারে তাদের বয়স ১৮ উল্লেখ করা হয়েছে। অপরজন আইইউবিএটির ছাত্র। তাকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনের আরেক ঘটনায় কোতোয়ালি থানায় একটি মামলা হয়। ওই ঘটনায় এক কলেজছাত্রসহ চারজনকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। তাদের মধ্যে একজন পুরান ঢাকার কেএল জুবিলী স্কুল অ্যান্ড কলেজের উচ্চ মাধ্যমিকের ছাত্র। তার তিন দিনের রিমান্ডও মঞ্জুর হয়ে আছে। রমনা থানার অপর এক মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয় তামিরুল মিল্লাত মাদ্রাসার অষ্টম শ্রেণীর এক ছাত্রকে। তার বয়স ১৮ দেখানো হলেও জন্মনিবন্ধন সনদ অনুযায়ী তার বয়স ১৩ বছর।
পুলিশের বিরুদ্ধে নির্বিচারে গ্রেফতারের অভিযোগও পাওয়া গেছে। সালোয়ার-কামিজ দেখে ভুল ছাত্রীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ইডেন কলেজের ওই ছাত্রী পুলিশের রিমান্ডে আছেন। ফারিয়া মাহজাবিন নামে এক নারী উদ্যোক্তা এবং নওশাবা নামে একজন চিত্রনায়িকাকেও গ্রেফতার করা হয়েছে। প্রথমজন রাজধানীর হাজারীবাগ থানায় রিমান্ডে ছিলেন। আজ তাকে আদালতে হাজির করার কথা। দ্বিতীয়জন রিমান্ডে থাকাকালে অসুস্থ হয়ে পড়ায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
৪২ শিক্ষার্থীর জামিন : নিরাপদ সড়ক চাই আন্দোলনে ভাংচুর, উসকানি ও পুলিশের কাজে বাধা দেয়ার অভিযোগে রাজধানীর বিভিন্ন থানার মামলায় বন্দি ৪২ শিক্ষার্থীর জামিন মঞ্জুর করেন আদালত। জামিন শুনানিতে শিক্ষার্থীদের আইনজীবীরা বলেন, আসামিদের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট কোনো অভিযোগ নেই। সন্দেহজনকভাবে এদের গ্রেফতার করা হয়েছে। এরা সবাই ছাত্র। জামিন না পেলে তাদের শিক্ষাজীবন মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। শুনানি শেষে আদালত তাদের জামিন মঞ্জুর করেন।
জামিনপ্রাপ্তদের মধ্যে রাজধানীর বাড্ডা থানায় করা মামলায় ১২ জন, ভাটারা থানার মামলায় ৫ জন, উত্তরা পশ্চিম থানায় ৩ জন, নিউমার্কেট থানার ৩ জন, শাহবাগ থানার ১ জন, ধানমণ্ডি থানার তিন মামলায় ৯ জন, পল্টন থানার ১ জন, ভাটারা থানার ১ জন ও কোতোয়ালি থানার মামলায় ৩ জন।
এদিকে জামিন শুনানি উপলক্ষে সকাল থেকেই আদালত প্রাঙ্গণে ভিড় বাড়তে থাকে ছাত্রদের স্বজনের। সহপাঠীরা আদালত প্রাঙ্গণে জড়ো হন। জামিন শুনানির সময় অনেক স্বজনই কান্নায় ভেঙে পড়েন। বাড্ডা থানার মামলায় গ্রেফতার সাউথ ইস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র নূর মোহাম্মদের মা মমতাজ মহল ছেলের জামিনের সংবাদে আদালত প্রাঙ্গণেই কান্নায় ভেঙে পড়েন। কান্নাভরা কণ্ঠে বলেন, ‘১০-১৫ দিন কী যে অসহ্য যন্ত্রণার মধ্যে ছিলাম পুরো পরিবার! দিন-রাত কান্নাকাটি করেছি। অবশেষে ছেলে জামিন পেল। আলহামদুলিল্লাহ। মনে করেছিলাম ঈদটা মাটি হয়ে গেল।’
শুধু নূর মোহাম্মদের পরিবারেই নয়, জামিন পাওয়ায় ৪২ পরিবারেই নেমে এসেছে ঈদের খুশি। বাড্ডা থানার মামলায় গ্রেফতার জাহিদুল হকের জামিনের কথা শুনেই কেঁদে ফেলেন তার বোন জাফরিন হক। যুগান্তরকে তিনি বলেন, ভাইয়ের জামিন হয়েছে। এর চেয়ে আনন্দের আর কী থাকতে পারে। তার বাবাও অনেক খুশি। এবার ঈদের আনন্দটা উপভোগ করা যাবে।
শিক্ষার্থী মেহেদী হাসানের জামিন সংবাদে কান্নায় ভেঙে পড়েন তার বাবা এমএ মাসুদ খান। যুগান্তরকে তিনি বলেন, ছেলের গ্রেফতারের পর থেকেই ভীষণ যন্ত্রণায় ছিলাম। আদালতের প্রতি কৃতজ্ঞাতা প্রকাশ করছি।
জামিন ও মুক্তি পেলেন যারা : বাড্ডা থানার মামলায় সীমান্ত সরকার, মুশফিকুর রহমান, ইফতেখার আহম্মেদ, রেজা রিফাত আখলাক, ইকতিদার হোসেন, হাসান এএইচএম খালিদ রেজা, ভাটারা থানার মামলায় সামাদ মরতুজা বিন আহাদ, ফরিদ হোসেন, মেহেদী হাসান রাতেই মুক্তি পেয়েছেন।
জামিন পাওয়ার পর মুক্তি পাননি যারা- ভাটারা থানার মামলায় ফয়েজ আহম্মেদ আদনান, শিহাব শাহরিয়ার, সাখাওয়াত হোসেন, আজিজুল করিম; বাড্ডা থানার মামলায় রাশেদুল ইসলাম, তারিকুল ইসলাম, নূর মোহাম্মাদ, জাহিদুল হক ও রেদোয়ান আহমেদ; উত্তরা পশ্চিম থানার মাহবুব খান রবিন, তোয়ায়েল ও আসিক; নিউমার্কেট থানার মো. আজিজুর, আমিন ও নূর আলম; শাহবাগ থানার আবু বক্কর সিদ্দিকী, ধানমণ্ডির তিন মামলায় সোহাদ খান, মাশরিফুল আলম, তমাল সামাদ, মাহবুবুর নাঈম, মাহমুদুর রহমান, ওমর সিয়াম, মো. ইকবাল হাসান, নাইমুর রহমান ও সিনহানুল ইসলাম; পল্টন থানার সাইফুল ওয়াদুদ এবং কোতোয়ালি থানার মামলায় মেহেদী, জাহিদুল ও দুলালসহ ৪২ আসামি জামিন পেয়েছেন। Jugantor

Next Post

আজ পবিত্র হজ। আরাফাতের ময়দানে থাকার দিন।

সোম আগস্ট ২০ , ২০১৮
আভা ডেস্ক : আজ পবিত্র হজ। আরাফাতের ময়দানে থাকার দিন। সেলাইবিহীন শুভ্র কাপড়ে সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত সারাবিশ্ব থেকে সমবেত মুসলমানরা আজ থাকবেন সেখানে। আকুল হৃদয়ে মহান রাব্বুল আলামিনকে বলবেন, ‘লাব্বাইক আল্লাহুম্মা লাব্বাইক, লাব্বাইক লা শারিকা লাকা লাব্বাইক, ইন্নাল হামদা ওয়াননি’মাতা লাকা ওয়াল মুলক।’ আমি হাজির, হে আল্লাহ আমি হাজির। […]

Chief Editor

Johny Watshon

Lorem ipsum dolor sit amet, consectetur adipiscing elit, sed do eiusmod tempor incididunt ut labore et dolore magna aliqua. Ut enim ad minim veniam, quis nostrud exercitation ullamco laboris nisi ut aliquip ex ea commodo consequat. Duis aute irure dolor in reprehenderit in voluptate velit esse cillum dolore eu fugiat nulla pariatur

Quick Links