ক্ষমতা ভোগের বস্তু নয় -স্বাধীনতার সুফল প্রতিটি ঘরে ঘরে যাবে, প্রধানমন্ত্রী

আভা ডেস্কঃ ঢাকায় মেট্রোরেল চালুর পর বিদ্যুৎচালিত ট্রেন চালুর পরিকল্পনাও জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শনিবার ঢাকা-পঞ্চগড় রুটে স্বল্প বিরতির আন্তঃনগর ট্রেন পঞ্চগড় এক্সপ্রেসের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এই পরিকল্পনা জানান তিনি।

বাংলাদেশ এখনও ডিজেলচালিত ট্রেন চালিয়ে যাচ্ছে। ঢাকার মেট্রোরেলের মাধ্যমে দেশের প্রথম বিদ্যুৎচালিত ট্রেনের ব্যবহার শুরু হবে। এরপর দূরপাল্লায়ও বিদ্যুৎচালিত ট্রেন চালুর কথা বলেছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ইতিমধ্যে আমরা মেট্রোরেল যেমন চালু করতে যাচ্ছি, সেই সঙ্গে আমরা বিদ্যুৎচালিত ট্রেন, যা একান্তভাবে পরিবেশবান্ধব, সেই বিদ্যুৎচালিত ট্রেনও চালু করব। আমরা সেভাবে কাজ করে যাচ্ছি।

দুপুর ১টার দিকে গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সে বাঁশি বাজিয়ে, সবুজ পতাকা উড়িয়ে পঞ্চগড় এক্সপ্রেস উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। এর আগে বেলা সাড়ে ১১টায় ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ২য় মেঘনা ও ২য় গোমতী সেতুর উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। এছাড়া তিনি সাসেক সড়ক সংযোগ প্রকল্পের আওতায় জয়দেবপুর-চন্দ্রা-টাঙ্গাইল-এলেঙ্গা মহাসড়কে কোনাবাড়ী ও চন্দ্রা ফ্লাইওভার, কালিয়াকৈর, দেওহাটা, মির্জাপুর ও ঘারিন্দা আন্ডারপাস এবং কড্ডা-১ সেতু ও বাইমাইল সেতু উদ্বোধন করেন।

সড়কে চলাচলের বিষয়ে সচেতনতা সৃষ্টির জন্য স্কুলজীবন থেকেই ট্রাফিক আইন প্রশিক্ষণে গুরুত্বারোপ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমার মনে হয় ট্রাফিক রুলের ওপর স্কুলজীবন থেকেই প্রশিক্ষণ প্রদান করা দরকার। তাহলে সবার মাঝে সচেতনতাটা গড়ে উঠবে।’ তিনি এ সময় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ছুটির সময় শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা বিধানে সচেষ্ট হওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট কলেজ বা বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে উদ্যোগ গ্রহণের আহ্বান জানান, যাতে কোনো কোমলমতি শিক্ষার্থী দুর্ঘটনার শিকার না হন।

মেট্রোরেলের নির্মাণ কাজ চলার কারণে ঢাকাবাসীর যানজটকবলিত হওয়ার প্রসঙ্গ টেনে প্রধানমন্ত্রী এ সময় বলেন, ‘ভালোভাবে চলাচলের জন্য আমি বলবে, এই কষ্টটা একটু আপনাদের সহ্য করতেই হবে। আশা করি কাজটা হয়ে গেলে আর কষ্ট থাকবে না।’

প্রধানমন্ত্রী সবাইকে আসন্ন ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়ে দেশের উন্নয়নের গতিধারাটা অব্যাহত রাখার আশাবাদ ব্যক্ত করেন। অনুষ্ঠানস্থলে উপস্থিত সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের সুস্থ হয়ে দেশে ফেরায় তাকে দোয়া করার জন্য দেশবাসীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান প্রধানমন্ত্রী। ওবায়দুল কাদের অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তৃতা করেন। মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী একেএম মোজাম্মেল হক এবং কৃষিমন্ত্রী আবদুর রাজ্জাক মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন। বাংলাদেশে জাপানের রাষ্ট্রদূত হিরোয়াসু ইজুমি অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন।

প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব মো. নজিবুর রহমান উদ্বোধনী অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন এবং সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিব প্রকল্পগুলোর ভিডিও উপস্থাপনার মাধ্যমে বিস্তারিত বিবরণ তুলে ধরেন। এর আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চলতি বছরের ১৬ মার্চ শীতলক্ষ্যা নদীর ওপর দ্বিতীয় কাঁচপুর সেতুর উদ্বোধন করেন। যেটি ইতিমধ্যেই যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করা হয়েছে। জাপানি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ওবায়সি কর্পোরেশন, শিমঝু কর্পোরেশন, জেএফএফ কর্পোরেশন ও আইএইচআই ইনফ্রা সিস্টেমস কোম্পানি লি. ২০১৬ সালের জানুয়ারিতে দ্বিতীয় মেঘনা ও গোমতীর সঙ্গে দ্বিতীয় কাঁচপুর ব্রিজের কাজ শুরু করে।

এই তিনটি সেতু নির্মাণে মোট ব্যয় হয়েছে ৮ হাজার ৪৮৭ কোটি টাকা। এর মধ্যে জাপানের জাইকা ৬ হাজার ৪৩০ কোটি টাকা সহায়তা দিয়েছে। ৯ কোটি ৫০ লাখ টাকা ব্যয়ে প্রায় ৪০০ মিটার দীর্ঘ নতুন কাঁচপুর সেতু, ১ হাজার ৭৫০ কোটি ও ১ হাজার ৯৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে ৯৩০ মিটার মেঘনা ও ১,৪১০ মিটার গোমতী সেতুর নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হয়েছে।

মেঘনা-গোমতী ২য় সেতু উদ্বোধন : কুমিল্লা ব্যুরো জানায়, প্রধানমন্ত্রী মেঘনা-গোমতী ২য় সেতু উদ্বোধনের সময় কুমিল্লা জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে কুমিল্লা-১ আসনের সংসদ সদস্য মেজর জেনারেল (অব.) সুবিদ আলী ভূঁইয়া, সংরক্ষিত নারী সংসদ সদস্য আনজুম সুলতানা সীমা, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অবসরপ্রাপ্ত রিয়ার এডমিরাল মো. আবু তাহের, কৃষক লীগের সহসভাপতি ও কুমিল্লা জেলা পরিষদের সাবেক প্রশাসক ওমর ফারুক, সড়ক বিভাগের অতিরিক্ত সচিব হুমায়ূন কবির প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। বেলা পৌনে ১২টার দিকে প্রধানমন্ত্রী ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে কুমিল্লার ভারপ্রাপ্ত জেলা প্রশাসক আজিজুর রহমান এবং একজন স্কুল শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বলেন। এদিকে উদ্বোধনের পরপরই সেতু দুটি যানবাহন চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া হয়। এতে চালক ও যাত্রীসাধারণের মাঝে স্বস্তি বিরাজ করছে।

পঞ্চগড় এক্সপ্রেস ট্রেন : পঞ্চগড় প্রতিনিধি জানান, দুপুর ১টায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে পঞ্চগড় রেলওয়ে স্টেশনে যুক্ত হয়ে বাঁশি বাজিয়ে এবং সবুজ পতাকা উড়িয়ে পঞ্চগড় এক্সপ্রেস ট্রেনের উদ্বোধন করেন। সেই সঙ্গে পঞ্চগড় রেলস্টেশনের নাম পরিবর্তন করে নতুন নাম রাখা হয় বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম রেলওয়ে স্টেশন। এদিকে প্রধানমন্ত্রীর উদ্বোধন ঘোষণার পর দুপুর ১টা ৩০ মিনিটে ট্রেনটি ঢাকার উদ্দেশে পঞ্চগড় ত্যাগ করে। ট্রেনের প্রথম যাত্রী ছিলেন রেলপথমন্ত্রী মো. নুরুল ইসলাম সুজন। উদ্বোধন উপলক্ষে রেলওয়ে স্টেশনে অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রেলমন্ত্রী মো. নুরুল ইসলাম সুজন। এ সময় পঞ্চগড়-১ আসনের সংসদ সদস্য মো. মজাহারুল হক প্রধান, সাবেক সংসদ সদস্য নাজমুল হক প্রধান, জেলা প্রশাসক সাবিনা ইয়াসমিন, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আনোয়ার সাদাত সম্রাট, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ গিয়াস উদ্দীন আহম্মদ, পঞ্চগড় ১৮ বর্ডার গার্ড বিজিবির অধিনায়ক লে. কর্নেল মো. এরশাদুল হক, রেলওয়ের ডিজি মো. রফিকুল ইসলাম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। স্টেশন মাস্টার জানান, প্রতিদিন বেলা ১টা ১৫ মিনিটে পঞ্চগড় থেকে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে যাবে এ ট্রেন। ঢাকার কমলাপুর রেলস্টেশনে পৌঁছবে রাত ১০টা ৩৫ মিনিটে। অপরদিকে ঢাকা থেকে রাত ১২টা ১০ মিনিটে ছেড়ে সকাল ৯টা ৪০ মিনিটে পঞ্চগড় পৌঁছাবে। যাত্রাপথে ঠাকুরগাঁও, দিনাজপুর, পার্বতীপুর ও ঢাকার বিমানবন্দর স্টেশনে ট্রেনটি থামবে। প্রতিদিন প্রায় এক হাজার যাত্রী পরিবহন করবে ট্রেনটি।

এদিকে ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি জানান, রেলপথমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন এমপি বলেছেন, শিগগিরই রাজশাহী থেকে খুলনার দিকে আরেকটি নতুন ট্রেন চালু করবে সরকার। দুপুরে ঠাকুরগাঁও রেলস্টেশনে এক আলোচনা সভায় মন্ত্রী এ কথা বলেন।

গাজীপুরে ২টি ফ্লাইওভারসহ ৫ প্রকল্প উদ্বোধন : গাজীপুর প্রতিনিধি জানান, জয়দেবপুর-চন্দ্রা-টাঙ্গাইল-এলেঙ্গা মহাসড়কের গাজীপুর অংশে নির্মিত কোনাবাড়ী ও চন্দ্রা ফ্লাইওভার, কড্ডা ও বাইমাইল সেতু ও কালিয়াকৈর আন্ডারপাস উদ্বোধন করা হয়েছে। শনিবার দুপুরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এসবের উদ্বোধন করেন। গাজীপুরের জেলা প্রশাসক ড. দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ূন কবীরের সঞ্চালনায় জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের ভাওয়াল নাট মন্দিরে আয়োজিত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সংসদ সদস্য ইকবাল হোসেন সবুজ, গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র অ্যাডভোকেট মো. জাহাঙ্গীর আলম, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আখতারউজ্জামান, গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মো. আনোয়ার হোসেন, পুলিশ সুপার শামসুন্নাহার, গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট আজমত উল্লাহ খান প্রমুখ।

ক্ষমতা ভোগের বস্তু নয় -প্রধানমন্ত্রী : আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, স্বাধীনতার সুফল প্রতিটি মানুষের ঘরে ঘরে পৌঁছাবে। প্রতিটি মানুষ উন্নত জীবন পাবে। আমার কাছে ক্ষমতা ভোগের বস্তু নয়, মানুষের সেবা করার সুযোগ। সেই কথা চিন্তা করেই দেশের মানুষের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছি। যার সুফল মানুষের কাছে পৌঁছে যাচ্ছে।

শনিবার বিকালে প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে রাজনৈতিক নেতাদের সম্মানে দেয়া ইফতারের আগে সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। রাজনৈতিক নেতাদের সৌজন্যে আয়োজিত এই ইফতারে আওয়ামী লীগ-বিএনপিসহ নির্বাচনী সংলাপ করা ৭৫টি রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিদের আমন্ত্রণ জানান প্রধানমন্ত্রী।

প্রধানমন্ত্রীর দেয়া ইফতার অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত রাজনীতিবিদরা বিকাল ৩টা থেকে গণভবনে আসতে শুরু করেন। সন্ধ্যা ৬টার মধ্যে গণভবন প্রাঙ্গণে তৈরি ২টি বিশাল প্যান্ডেল নেতাকর্মীদের উপস্থিতিতে ভরে ওঠে। এ সময় সুললিত কণ্ঠে কোরআন তিলাওয়াত ও হামদ-নাত পরিবেশন করেন শিল্পীরা। সন্ধ্যা ৬টা ২০ মিনিটে ইফতার অনুষ্ঠানে আসেন প্রধানমন্ত্রী। এ সময় তিনি সবার উদ্দেশ্যে হাত নেড়ে শুভেচ্ছা জানান।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশের মানুষের সহযোগিতা চাই। যেন আমরা বাংলাদেশকে সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ, মাদকমুক্ত উন্নত দেশ গড়তে পারি। দেশবাসী নিরাপদে ঈদ উদযাপন করতে পারবে। আমাদের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, গোয়েন্দা সংস্থা ভালোভাবে কাজ করছে। অনেক কষ্ট করে তারা দেশের মানুষের ঈদ আনন্দ নিশ্চিত করতে কাজ করছে। তিনি বলেন, আমরা উন্নত দেশ গড়তে কাজ করছি। এখন ৯৩ ভাগ মানুষ বিদ্যুৎ পাচ্ছে। মানুষের জীবন উন্নত হচ্ছে। দারিদ্র্যের হার কমিয়ে এনেছি। আগামী দিনে বাংলাদেশে হতদরিদ্র বলে কেউ থাকবে না। তার সরকারের উন্নয়নের কথা তুলে শেখ হাসিনা বলেন, ১৯৯৬ সালে আমরা যখন প্রথম ক্ষমতায় আসি, তখন বাজেট ছিল ৬১ হাজার কোটি টাকা। আগামী জুনে যে বাজেট দিতে যাচ্ছি, ৫ লক্ষ কোটি টাকার ওপরে আমাদের বাজেট হবে।

প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সভামঞ্চে ছিলেন জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমীন চৌধুরী, জাতীয় পার্টির সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান বেগম রওশন এরশাদ, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জিএম কাদের, আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মতিয়া চৌধুরী, শেখ ফজলুল করিম সেলিম, সাধারণ সম্পাদক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়–য়া, জেপির শেখ শহীদুল ইসলাম, বাংলাদেশ ইসলামী ঐক্যজোটের মিসবাহুর রহমান প্রমুখ। এ ছাড়াও ইফতারে ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বী মিয়া, বাংলাদেশ জাসদের শরীফ নুরুল আম্বিয়া, গণতন্ত্রী পার্টির নুরুর রহমান সেলিম, শহীদুল্লাহ সিকদার, আওয়ামী লীগের জাহাঙ্গীর কবির নানক, আবদুর রহমান, এনামুল হক শামীম, খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, ঢাকা উত্তরের মেয়র আতিকুল ইসলাম, গাজীপুরের মেয়র জাহাঙ্গীর আলম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

যুগান্তর

Next Post

এসিল্যান্ডদের জন্য সর্তক বার্তা দিলো ভুমি মন্ত্রলয়।

রবি মে ২৬ , ২০১৯
আভা ডেস্কঃ সেবাপ্রার্থীদের কাছে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে এখন থেকে এসি ল্যান্ড (সহকারী কমিশনার ভূমি) পদে বেশিরভাগ পোস্টিং দেবে ভূমি মন্ত্রণালয়। যাদের বিরুদ্ধে জনহয়রানি কিংবা ঘুষ-দুর্নীতির অভিযোগ পাওয়া যাবে তাদের তাৎক্ষণিক প্রত্যাহার করতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে চিঠি দেয়া হবে। এ বিষয়ে বিশেষ মনিটরিং কার্যক্রম হাতে নিয়েছেন ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী নিজেই। […]

Chief Editor

Johny Watshon

Lorem ipsum dolor sit amet, consectetur adipiscing elit, sed do eiusmod tempor incididunt ut labore et dolore magna aliqua. Ut enim ad minim veniam, quis nostrud exercitation ullamco laboris nisi ut aliquip ex ea commodo consequat. Duis aute irure dolor in reprehenderit in voluptate velit esse cillum dolore eu fugiat nulla pariatur

Quick Links