আকাশপথ ব্যবহারে চার্জ নেয়ার কাজেও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে।

আভা ডেস্কঃ আকাশপথ ব্যবহারে চার্জ নেয়ার কাজেও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। বাংলাদেশের আকাশসীমা ব্যবহারে পছন্দের কোম্পানিকে নন-সিডিউল ফ্লাইটের পারমিশন আদায়ের কাজ দিয়ে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে একটি চক্র। অর্থ ও প্রশাসনিক মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন ছাড়াই এ ধরনের একটি গোপন চুক্তি করেছে সিভিল এভিয়েশন কর্তৃপক্ষ।

বিদেশি এয়ারলাইন্সের কাছ থেকে প্রতিটি পারমিশনের জন্য ১৯৫ ডলার আদায় করা হলেও সিভিল এভিয়েশন পাচ্ছে মাত্র ৩০ ডলার। এভাবে প্রতি মাসে আত্মসাৎ হয়ে যাচ্ছে ২ লাখ ৭০ হাজার ডলার তথা ১ কোটি ২৭ লাখ টাকা। বছরের হিসাবে ২৭ কোটি টাকার বেশি।

এমন গুরুতর অভিযোগ সামনে নিয়ে ইতিমধ্যে বিস্তর অনুসন্ধান শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। প্রয়োজনীয় কাগজপত্র চেয়ে দুদকের পক্ষ থেকে সম্প্রতি সিভিল এভিয়েশন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যানকে চিঠি দেয়া হয়।

আন্তর্জাতিক বিমান পরিচালনা নীতি অনুযায়ী বাংলাদেশের উপর দিয়ে পরিচালিত যে কোনো এয়ারলাইন্সের সিডিউল নন-সিডিউল ফ্লাইটের ওভার ফ্লাই, ল্যান্ডিং ও রিফুয়েলিংয়ের জন্য পারমিশন চার্জ দিতে হয়। এটি আদায়ের এখতিয়ার সিভিল এভিয়েশন কর্তৃপক্ষের।

সিডিউল ফ্লাইটের জন্য ৬ মাসের জন্য একবারই পারমিশন দেয়া হয়। আর নন- সিডিউল ফ্লাইটের পারমিশন দেয়া হয় কেস টু কেস ভিত্তিতে। এটি শুধু বাংলাদেশ নয়, যে কোনো দেশের আকাশপথ ব্যবহার করলে এ ধরনের চার্জ দিতে হয়।

জানা গেছে, দুদকের দুটি বিভাগের দু’জন সহকারী পরিচালককে বিষয়টি অনুসন্ধানপূর্বক প্রতিবেদন দাখিল করার জন্য অনুসন্ধানী কর্মকর্তা নিয়োগ করা হয়েছে। এদের একজন সহকারী পরিচালক (অনুসন্ধান ও তদন্ত-১) মো. সাইদুজ্জামান এবং সহকারী পরিচালক (অনুসন্ধান ও তদন্ত-২) মো. গুলশান আনোয়ার প্রধান।

৬ মে এ সংক্রান্ত দুটি চিঠি পাঠানো হয়েছে বেবিচকে। চিঠিতে বেবিচকের নন-সিডিউল ফ্লাইটের ওভার ফ্লাইং আটোমেশনের কাজটি ‘এএসএল সিস্টেম’ নামের ওই কোম্পানিকে কোন প্রক্রিয়ায় দেয়া হয়েছে তা জানতে চাওয়া হয়েছে।

একই সঙ্গে শুরু থেকে কার্যাদেশ পাওয়া পর্যন্ত সব ধরনের প্রক্রিয়ার রেকর্ডপত্র তলব করা হয়। ওই কোম্পানির সঙ্গে প্রতি ফ্লাইওভারে সিভিল এভিয়েশনের কত টাকার চুক্তি হয়েছে, শুরু থেকে বর্তমান পর্যন্ত এএসএল সিস্টেম থেকে সিভিল এভিয়েশন কত টাকা আয় করেছে, এ সংক্রান্ত পেমেন্ট স্ট্যাটাস, লেজার কপি প্রদানের জন্য বলা হয়েছে।

এছাড়া বিদেশি এয়ারলাইন্স থেকে প্রতি পারমিশনে এএসএল সিস্টেমকে কত টাকা দিতে হয়েছে। শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত বিদেশি এয়ারলাইন্সগুলো থেকে এএসএল সিস্টেম কত টাকা পেয়েছে এ সংক্রান্ত পেমেন্ট ডকুমেন্ট চাওয়া হয়েছে।

পাশাপাশি এএসএল কোম্পানির মেমোরেন্ডাম এবং পরিচালকদের নাম-ঠিকানার বিস্তারিত তথ্যাদি ও বিদেশি এয়ারলাইন্স থেকে কোন কোন অ্যাকাউন্টে সরাসরি টাকা জমা হচ্ছে এবং কেন হচ্ছে তার ব্যাখ্যাসহ প্রতিবেদন চাওয়া হয়েছে।

অপরদিকে দুদকের অনুসন্ধান ও তদন্ত-১ এর সহকারী পরিচালকের দেয়া চিঠিতে সিভিল এভিয়েশনের বিরুদ্ধে অভিযোগ হিসেবে বলা হয়েছে, কর্তৃপক্ষ এসএসএল সিস্টেম নামের কোম্পানিকে নন-সিডিউল ফ্লাইটের চার্জ আদায়ের অনুমতি বিষয়ে গোপনে চুক্তি করে প্রতি মাসে ২ লাখ ৭০ হাজার মার্কিন ডলার আত্মসাৎ করছে।

চিঠিতে এ ঘটনার সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বার্থে বেবিচকের নন-সিডিউল ফ্লাইটের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের আকাশসীমা ব্যবহারের অনুমতির জন্য স্থানীয় এজেন্ট হিসেবে এএসএল সিস্টেম লিমিটেড নামের কোম্পানির সঙ্গে সিভিল এভিয়েশনের সম্পাদিত চুক্তিপত্র চাওয়া হয়েছে।

এছাড়া এএসএল সিস্টেম লিমিটেড স্থানীয় এজেন্ট হিসেবে নিযুক্ত হওয়ায় টেন্ডার সংশ্লিষ্ট বিস্তারিত রেকর্ডপত্রসহ বেবিচক বোর্ড সভার এবং সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন সংক্রান্ত রেকর্ডপত্রের ফটোকপি প্রদানের জন্য বলা হয়েছে চিঠিতে।

জানা যায়, সরকারি গেজেটে প্রকাশিত সিডিউল-৪ এর রেট অনুযায়ী এয়ারক্র্যাফটের ওজনের ভিত্তিতে এসব ওভার ফ্লাই, ল্যান্ডিং ও রুট নেভিগেশন চার্জ আদায়ের কথা। ওভার ফ্লাইয়ের জন্য সংশ্লিষ্ট বিমান সংস্থা সিভিল এভিয়েশনের কাছে আবেদন করলে তা যাচাই-বাছাই করে ফ্লাইট সেফটি বিভাগ থেকে পারমিশন নিতে হয়। পরে যাচাই-বাছাই শেষে তা ট্রাফিক কন্ট্রোল বিভাগকে অবহিত করার কথা।

এরপর ওই ফ্লাইট পরিচালনা শেষে এটিসি বিভাগ হতে তথ্য প্রাপ্তির পর শাহজালালের অর্থ বিভাগ বিল প্রস্তুত করে সংশ্লিষ্ট বিমান সংস্থাকে অবহিত করে। এরপর ওই বিমান সংস্থা সোনালী ব্যাংকের মাধ্যমে টাকা পরিশোধ করে।

২০১০ সাল থেকে এ পদ্ধতিতে চার্জ আদায় করা হতো। কিন্তু নন সিডিউল ফ্লাইটের ক্ষেত্রে চার্জের টাকা বকেয়া থাকত। এ কারণে ২০১২ সালে একটি সার্কুলারের মাধ্যমে এ কার্যক্রম এজেন্টের মাধ্যমে পরিচালনার জন্য অপারেশনাল সার্ভিসেস প্রোভাইডার্স লাইসেন্স (ওএসপিএল) গ্রহণ বাধ্যতামূলক করা হয়।

২০১৩ সালে ১০টি ওএসপিএল কোম্পানিকে লাইসেন্স প্রদান করে সিভিল এভিয়েশন। এরপর থেকে এই ১০টি কোম্পানিই বিদেশি কোম্পানিগুলোর কাছ থেকে চার্জ আদায় ও তাদের জন্য ফ্লাইটের পারমিশন নিয়ে আসছিল।

২০১৬ সালে এএসএল সিস্টেম নামের একটি কোম্পানি ওএসপিএল কোম্পানি কার্যক্রম অটোমেশনের প্রস্তাব দেয় সিভিল এভিয়েশনের কাছে। কিন্তু সিভিল এভিয়েশন কর্তৃপক্ষ কোনো ধরনের সরকারি ক্রয় প্রক্রিয়া অনুসরণ না করেই ওই এএসএল সিস্টেমকে ওএসপিএল লাইসেন্স দিয়ে দেয়।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে এ সেক্টরের একজন বিশেষজ্ঞ যুগান্তরকে বলেন, এ ধরনের অটোমেশনের সফটওয়্যার উন্মুক্ত দরপত্রের মাধ্যমে ক্রয় ও প্রস্তুত করে সিভিল এভিয়েশন কর্তৃপক্ষ স্থায়ীভাবে চার্জ আদায় করতে পারত। এ ক্ষেত্রে পরিচালনার জন্য সিভিল এভিয়েশনের সংশ্লিষ্ট লোকবলকে প্রশিক্ষিত করলে তা স্থায়ীভাবে দেশের স্থায়ী সম্পদে পরিণত হতো। অটোমেশনের প্রয়োজন হলে কোনো প্রতিষ্ঠানকে দিয়ে তা করানো যেত। এরপর সিভিল এভিয়েশন তা তদারকি করতে পারত। কিন্তু কর্তৃপক্ষ এ বিষয়গুলোর উপেক্ষা করে নিজদের পছন্দের একটি কোম্পানিকে কার্যাদেশ দিয়ে বছরে ৩০ কোটি টাকা গচ্চা দেয়ার সব কিছু চূড়ান্ত করেছে। এক্ষেত্রে কর্তৃপক্ষ অর্থ ও প্রশাসনিক মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন পর্যন্ত নেয়নি। এ সংক্রান্ত টেন্ডারেও অনেক অনিয়মের অভিযোগ রয়েছে। টেন্ডারে চার্জ কত হবে সে বিষয়ে কিছু উল্লেখ করা হয়নি। মাত্র দুটি প্রতিষ্ঠান এ দরপত্রে অংশ নিলেও দীর্ঘ ১১ মাস পর গত বছর সেপ্টেম্বর মাসে এএসএল সিস্টেমকে কার্যাদেশ দেয়া হয়।

এ প্রসঙ্গে বেবিচক পরিচালক ফ্লাইট সেফটি অ্যান্ড রেগুলেশন উইং কমান্ডার চৌধুরী জিয়াউল কবীর দুদকের চিঠি প্রাপ্তির কথা স্বীকার করে মঙ্গলবার যুগান্তরকে বলেন, দুদক যে কোনো অভিযোগের অনুসন্ধান করতে পারে। কিন্তু তাদের কাছে যে অভিযোগটি গেছে তার কোনই ভিত্তি নেই। টাকা আত্মসাতের কোনো সুযোগই নেই। কারণ আগে নন-সিডিউল ফ্লাইটের পারমিশন নেয়ার ক্ষেত্রে কোনো ধরনের ফি পেত না বেবিচক। ওএসপিএল কোম্পানিরা এয়ারলাইন্স কোম্পানিগুলোর কাছ থেকে তাদের পছন্দমতো ফি আদায় করে বেবিচক থেকে পারমিশন নিয়ে দিত। এখন প্রতি পারমিশন থেকে বেবিচক ৩০ ডলার পাবে। এক্ষেত্রে নন-সিডিউল ফ্লাইটের ওভারফ্লাই, টেকনিক্যাল ল্যান্ডিং, রিফুয়েলিংয়ের জন্য বেবিচক থেকে যে ফি নির্ধারণ করে দেয়া আছে তার পুরোটাই বেবিচকের কোষাগারে জমা হবে। এ থেকে কোনো কমিশন ওএসপিএল অপারেটর পাবে না।

তিনি দাবি করেন, উন্মুক্ত টেন্ডারের মাধ্যমে এ কার্যাদেশ দেয়া হয়েছে। মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিস্ট সব বিভাগে প্রতিনিধিরা এ কার্যাদেশ প্রক্রিয়ায় উপস্থিত ছিলেন। কাজেই অর্থ ও প্রশাসনিক মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন না নেয়ার বিষয়টিও সঠিক না। তিনি আরও বলেন, বর্তমানে সিভিল এভিয়েশনের এ শাখার জন্য মাত্র ৩ জন জনবল আছে। আগে কোনো এয়ারলাইন্স নন-সিডিউল ফ্লাইটের অনুমতি চাইলে তাদের কমপক্ষে ৩-৪ দিন অপেক্ষা করতে হতো। এখন এক ঘণ্টার মধ্যে পারমিশন পাচ্ছে। এতে রাজস্ব অনেক বেড়ে গেছে। আগে শুক্রবার ও শনিবার বন্ধের দিনে এ অনুমোদন নিতে পারত না এয়ারলাইন্সগুলো। এ কারণে সিভিল এভিয়েশন কর্তৃপক্ষ এ প্রক্রিয়াটি অটোমেশনে নিয়ে গেছে। এখন পারমিশনের সব কিছু অটোমেশনে অ্যাপসের মাধ্যমে হয়ে থাকে। ওপিএলএস কোম্পানি কোনো ফ্লাইটের জন্য আবেদন করলে তা এক ঘণ্টার মধ্যে অ্যাপসের মাধ্যমে বিভিন্ন এজেন্সি ও কর্মকর্তার কাছে পৌঁছে যায়। এরপর অ্যাপসের মাধ্যমে অনুমোদন মিলে যাচ্ছে। আগে এসব পারমিশন নিতে আন্ডারহ্যান্ড ডিলিং হতো। এখন সেটি হচ্ছে না।

অভিযোগ আছে, ২০১৮ সালে গুগলের পিওডি সফটওয়্যার ব্যবহার করে একটি অপূর্ণাঙ্গ সফটওয়্যার তৈরি করা হয়। এটি এখন সব ওএসপিএল অপারেটরকে ব্যবহার করতে বাধ্য করা হচ্ছে। এ অটোমেশনটি একটি পিওডি সফটওয়্যার হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে; যাতে বেবিচক ও এএসএল কোম্পানির লোগো ব্যবহার করা হচ্ছে।

এ সফটওয়্যারে বিদেশি এয়ারলাইন্সের পক্ষে বাংলাদেশি আবেদনকারীকে ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে প্রতিটি পারমিশনের জন্য ১৯৫ ডলার চার্জ দিতে হচ্ছে। ওই চার্জ থেকে সিভিল এভিয়েশন পাচ্ছে মাত্র ৩০ ডলার। আর এসএসএল পাচ্ছে ১৬৫ ডলার।

সিভিল এভিয়েশন অ্যাক্ট ২০১৭-এর ১০ ধারা অনুযায়ী যে কোনো পারমিটের আবেদন ও প্রদানের পদ্ধতি এএনও দ্বারা নির্ধারিত হবে এবং সব ফি নির্ধারণের ক্ষেত্রেও সরকারের অনুমোদন গ্রহণ বাধ্যতামূলক। এ ক্ষেত্রে বিদেশি এয়ারলাইন্সের কাছ থেকে প্রতিটি পারমিশনের জন্য ১৯৫ ডলার আদায় করা হলেও এ জন্য সরকারের অনুমোদন গ্রহণ করা হয়নি।

সিভিল এভিয়েশন অ্যাক্ট ২০১৭-এর ১৭(২) এবং ১৮(১)-এর চ ধারা অনুযায়ী সব উৎস হতে প্রাপ্ত অর্থ সিভিল এভিয়েশনের নিজস্ব তহবিলে জমা করার বিধান আছে। এখানে আইন অমান্য করে আদায়কৃত অর্থ একটি বিদেশি সংস্থার তহবিলে জমা হচ্ছে।

জানা গেছে এ পদ্ধতিতে ২০১৮ সালের নভেম্বর মাসে ৯শ’, ডিসেম্বরে ৯৫০টি পারমিশন প্রদান করা হয়েছে। অভিযোগ আছে, এ সফটওয়্যারের মাধ্যমে প্রতি মাসে কতগুলো পারমিশন দেয়া হচ্ছে তা জানা সম্ভব নয়।

এ প্রসঙ্গে সিভিল এভিয়েশনের ফ্লাইট সেফটি বিভাগের একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে যুগান্তরকে বলেন, যে সফটওয়্যারটি তারা এখন ব্যবহার করছেন সেটি নিউজিল্যান্ডের তৈরি। এটি অনেক উন্নত দেশের আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ব্যবহার করা হচ্ছে। এ সফটওয়্যারে প্রতি মিনিটের আপডেট পাওয়া যাচ্ছে। এক ক্লিকে প্রতি ঘণ্টার আপডেট জানা সম্ভব হচ্ছে।

তিনি বলেন, আগে বেবিচকের কাছে এ সংক্রান্ত কোনো ধরনের স্ক্যানিং মেশিন ও বিশেষজ্ঞ ছিল না। কোনো বিদেশি এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট বাংলাদেশের আকাশসীমা ব্যবহার করলেই তাকে ওভারফ্লাইং চার্জ দিতে হয়। আগে স্ক্যানিংয়ের অভাবে অনেক ফ্লাইটের কাছ থেকে চার্জ আদায় করা সম্ভব হতো না। এখন সেটা সম্ভব হবে। কারণ যে কোম্পানিকে এ সংক্রান্ত কার্যাদেশ দেয়া হয়েছে তাদের সংশ্লিষ্ট খাতে বিদেশি বিশেষজ্ঞ ও আন্তর্জাতিক মানের স্ক্যানিং মেশিন আছে। কোনো ফ্লাইট বিমানবন্দরে অবতরণ না করে আকাশসীমার উপর দিয়ে চলে গেলেও এখন তাদের কাছ থেকে চার্জ আদায় করা সম্ভব হবে। আগে এ খাত থেকে অনেক টাকা বকেয়া থেকে যেত। এখন আর টাকা বকেয়া থাকবে না।

যুুুুগাাান্তর

Next Post

ভোটের মাঠে প্রায় প্রতিদিনই নতুন নতুন চমক দেখিয়েছেন বলিউড অভিনেত্রী হেমা মালিনী।

বৃহস্পতি মে ২৩ , ২০১৯
আভা ডেস্কঃ ভোটের মাঠে প্রায় প্রতিদিনই নতুন নতুন চমক দেখিয়েছেন বলিউড অভিনেত্রী হেমা মালিনী। একেক কেন্দ্রে একেক রকম চমক। কোথাও হেলিকপ্টারে আবার কোথাও কাঁস্তে হাতে গমক্ষেতে। মথুরাতেও দেখিয়েছেন নতুন চমক। এসব চমকের উদ্দেশ্য একটিই- ওরা যেন বোঝে হেমা তাদেরই লোক। ভোটের এ মোহিনী প্রচারে রীতিমতো ট্রাক্টরে চালকের আসনেও উঠে বসেছিলেন। […]

এই রকম আরও খবর

Chief Editor

Johny Watshon

Lorem ipsum dolor sit amet, consectetur adipiscing elit, sed do eiusmod tempor incididunt ut labore et dolore magna aliqua. Ut enim ad minim veniam, quis nostrud exercitation ullamco laboris nisi ut aliquip ex ea commodo consequat. Duis aute irure dolor in reprehenderit in voluptate velit esse cillum dolore eu fugiat nulla pariatur

Quick Links